Home
All posts
বাংলা দুঃখের কস্টের নতুন sms পিকচার ২০২০/২১
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
বাংলা দুঃখের কস্টের sms পিকচার ২০২০ /২১
ভালোবাসতে
শুধুই মন লাগে কিন্তুু
তাকে টিকিয়ে রাখতে
মনের জোর কিংবা
সাহসও লাগে
অভিঙ্গ তুই
আর অনভিজ্ঞ আমি
তাইতো দুজনের এতো তফাৎ
যদি কখনো কাউকে
হারিয়ে ফেল এবং
তার জন্য কস্ট পাও
তখন মনে করবে তুমি পৃথিবীতে
একাই এসেছিলে
আমি হিংসা করি, সন্দেহ করি তোমায,
বিরক্ত করি তোমায়,,
কেয়ার করি , তোমার সাথে রাগ করি,
তোমার জন্য কেদেও ফেলি,,
কারন তোমায় অনেক ভালবাসি
যেখানেই স্বপ্নই আমাদের এক করতে পারে না
বাস্তবতাতো সেখানে নির্মম।
যে কবিতা গুলো প্রতিদিন আমাদের অভিমান ভাঙ্গাতো,
সেই কবিতা গুলোই আজ আমার রাত জাগার কারণ।
এখন আর পূরোন কথা গুলো
মনে লে কষ্ট হয় না
হাসি পায় এটা ভেবে।
সত্যিসত্যিই আমি কতো বোকা ছিলাম
তোর মতো একজনকে ভালোবেসেছিলাাা।ম
বাংলা বাস্তবতার কথা লেখা কষ্টের এসএমএস পিকচার।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
বাংলা বাস্তবতার কথা লেখা কষ্টের এসএমএস পিকচার।
বাংলা ভালোবাসার লেখা পিকচার এসএমএস
ভালোব াাসতে
সুধুই মন লাগে কিন্তু
তাকে টিকিয়ে রাখতে
মনের জোর কিংবা
সাহস লাগে
অভিজ্ঞ তোই
আর অনভিজ্ঞ আমি।
তাই তো আমাদের এতো তফাৎ
যদি কখনও কাউকে হারিয়ে ফেল এবং
তার জন্য কস্ট পাও তখন মনে করবে
তুমি পৃথিবীতে একাই এসেছিলে।
বেদনার ক্ষত এসএমএস
যেখানে স্বপ্নয় আমাদের এক করতে পারে না সেখানে বাস্তবতা তো নির্মম।
এখন আর পূরনো কথা গুলি ভেবে
কষ্ট হয় না
হাসি পায় এটা ভেবে
সত্যিসত্যিই আমি কতো বোকা ছিলাম
তর মগো একজনকে ভালোবেসেছিাম
এখন আর ঘুম আসে না
তোমার কথা ভাবতে ভাবতে
কাল্ন্ত হয়ে শুয়ে পরি ।
তুমি যত বেশি মূল্যবান
ততই বেশি সমালচনার পাত্র।
কেউ ঘুমাচ্ছে, কেউ ঘুম খুজছে,আর..
কেউ ঘুমিয়ে পরা মানুষটাকে খুজছে।
তোমার দেয়া পুরনো মেসেজগুলো
পরি আর হাসি
অবাক
ঈদ মোবারক বাংলা ছন্দ কবিতা / Eid Mubarak bangla kobita
বিসমিল্লাহহির রাহমানির রাহিম।
সবাইভালো আছেন তো। আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম ঈদ মোবারক সম্পর্কে একটি অসারন কবিতা আশা করি ভালো লাগবে।
ঈদ মোবারক বাংলা কবিতা।
কবি : - বেঞ্জিন বেঞ্জয়েট
আকাশে বাতাসে ছুঁয়ে যাক মোদের খুশীর মোড়ক ,
সবাইকে জানাই ঈদের শুভেচ্ছা " ঈদ মোবারক " ।
বিদেশে যারা আছি মোরা, আসেনা তো ঈদের খুশী ,
তবু অভিনয়ে শুভেচ্ছা বিলিয়ে দেই অনুরাগে ভাসি ।
প্রাণের হিল্লোল হৃদয়ের কল্লোল নিস্তেজ হয়ে ছুটে ,
পশ্চিম আকাশে ঈদ নামে যবে বেদনার চাঁদ ওঠে ।
প্রাণের বন্ধনে চাপিয়া ক্রন্দন বিলিয়ে দেই আয়েশ ,
নয়ন নীরে একাকী মোরা রান্না করি সেমাই পায়েস ।
দুধের স্বাদ ঘোলে মিটিয়ে সুখ খুঁজি তবু পবনেতে ,
জীবনের গ্লানি দূর করিতে টেনে যাই ঘানী ভুবনেতে ।
আয়ু'টার দৈর্ঘ্য কেউ জানিনা তবু চলি অসীমে টানি ,
বিসর্জন দিয়ে সুখ শান্তি বাঁচিয়া রাখি জীবন খানি ।
রক্তের টানে প্রিয়জন ছলে তবু থাকি হাসি মুখে ,
যত হেসে যাই স্বস্তি নাহি পাই সুখ আসে না বুকে ।
তবু প্রিয়জনের মুখে হাসি ফুটাতে করে যাই অভিনয় ,
খুশীর ঈদ যেন উভয়ের মাঝে সমান ভাগাভাগি হয় ।
তোমাদের খুশী তো আমার খুশী খুশীতেই মাখামাখি ,
দেখেনা তারা আড়ালে থাকে নীরে ভিজে দু'টি আঁখি ।
সেমাই পায়েস শিরনি পোলাও লাগে যেন তোবারক ,
সবার মুখে হাসি ফুটাতে বলে যাই শুধু ঈদ মোবারক ।
সবাইকে আবারো ঈদের শুভেচ্ছা।
সবাইভালো আছেন তো। আজকে আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম ঈদ মোবারক সম্পর্কে একটি অসারন কবিতা আশা করি ভালো লাগবে।
ঈদ মোবারক বাংলা কবিতা।
কবি : - বেঞ্জিন বেঞ্জয়েট
আকাশে বাতাসে ছুঁয়ে যাক মোদের খুশীর মোড়ক ,
সবাইকে জানাই ঈদের শুভেচ্ছা " ঈদ মোবারক " ।
বিদেশে যারা আছি মোরা, আসেনা তো ঈদের খুশী ,
তবু অভিনয়ে শুভেচ্ছা বিলিয়ে দেই অনুরাগে ভাসি ।
প্রাণের হিল্লোল হৃদয়ের কল্লোল নিস্তেজ হয়ে ছুটে ,
পশ্চিম আকাশে ঈদ নামে যবে বেদনার চাঁদ ওঠে ।
প্রাণের বন্ধনে চাপিয়া ক্রন্দন বিলিয়ে দেই আয়েশ ,
নয়ন নীরে একাকী মোরা রান্না করি সেমাই পায়েস ।
দুধের স্বাদ ঘোলে মিটিয়ে সুখ খুঁজি তবু পবনেতে ,
জীবনের গ্লানি দূর করিতে টেনে যাই ঘানী ভুবনেতে ।
আয়ু'টার দৈর্ঘ্য কেউ জানিনা তবু চলি অসীমে টানি ,
বিসর্জন দিয়ে সুখ শান্তি বাঁচিয়া রাখি জীবন খানি ।
রক্তের টানে প্রিয়জন ছলে তবু থাকি হাসি মুখে ,
যত হেসে যাই স্বস্তি নাহি পাই সুখ আসে না বুকে ।
তবু প্রিয়জনের মুখে হাসি ফুটাতে করে যাই অভিনয় ,
খুশীর ঈদ যেন উভয়ের মাঝে সমান ভাগাভাগি হয় ।
তোমাদের খুশী তো আমার খুশী খুশীতেই মাখামাখি ,
দেখেনা তারা আড়ালে থাকে নীরে ভিজে দু'টি আঁখি ।
সেমাই পায়েস শিরনি পোলাও লাগে যেন তোবারক ,
সবার মুখে হাসি ফুটাতে বলে যাই শুধু ঈদ মোবারক ।
সবাইকে আবারো ঈদের শুভেচ্ছা।
ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ full bangla song এবং গান সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
বিসমিল্লাহহির রাহমানির রাহিম।
সবাইকে অগ্রিম ঈদ মোবারক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আশা করি সবাই ভালো আছেন। ঈদ মানে আনন্দ আর খুসি। আজকে আপনাদের জন্য যে বিষয়টি নিয়ে লিখবো সেটি হলো জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত সেই কালজয়ী গান, যা প্রত্যেক ঈদুল ফিতরের ব্যবহৃত হয়ে থাকে সেই গানটি নিয়ে। আর গানটি সম্পর্কে বলছি আপনারা বুঝতেই পারছেন। গানটি আর কোন গানে নয় সেই গানটি হল""" ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ ""গানটি কবে কোথায় কখন কিভাবে কার কন্ঠে প্রকাশ পেল আজকে আপনাদের সে বিষয় সম্পর্কে জানাও আশা করি সবার ভালো লাগবে।
প্রথমেই আমি কালজয়ী সেই গানটির সম্পূর্ণ কথা আপনাদের জন্য তুলে ধরলাম
ও মন রমজানের ওই রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ
তুই আপনাকে আজ বিলিয়ে দে, শোন আসমানী তাগিদ।
তোর সোনা-দানা, বালাখানা সব রাহে লিল্লাহ
দে যাকাত, মুর্দা মুসলিমের আজ ভাঙাইতে নিঁদ
ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ।
আজ পড়বি ঈদের নামাজ রে মন সেই সে ঈদগাহে
যে ময়দানে সব গাজী মুসলিম হয়েছে শহীদ।
ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ।
আজ ভুলে যা তোর দোস্ত-দুশমণ, হাত মেলাও হাতে,
তোর প্রেম দিয়ে কর বিশ্ব নিখিল ইসলামে মুরিদ।
ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ।
যারা জীবন ভরে রাখছে রোজা, নিত্য উপবাসী
সেই গরিব ইয়াতীম মিসকিনে দে যা কিছু মুফিদ
ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ
আপনাকে আজ বিলিয়ে দে শোন আসমানী তাগিদ।
ঢাল হৃদয়ের তশতরীতে শিরনি তৌহিদের,
তোর দাওয়াত কবুল করবেন হজরত হয় মনে উম্মীদ।
ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ।
তোরে মারল' ছুঁড়ে জীবন জুড়ে ইট পাথর যারা
সেই পাথর দিয়ে তোলরে গড়ে প্রেমেরই মসজিদ।
ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ
আপনাকে আজ বিলিয়ে দে শোন আসমানী তাগিদ।
এখন আপনাদের এই গানটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানাব সঙ্গে থাকুন
প্রথম রেকর্ডিং
১৯৩১ সালে লেখার চারদিন পর শিল্পী আব্বাস উদ্দিনের গলায় গানটি রেকর্ড করা হয়। রেকর্ড করার দুই মাস পরে ঈদের ঠিক আগে আগে এই রেকর্ড প্রকাশ করা হয়। গ্রামাফোন কোম্পানি এর রেকর্ড প্রকাশ করে। রেকর্ডের অপর গান ছিল কবির ‘ইসলামের ওই সওদা লয়ে এলো নবীন সওদাগর, বদনসীন আয়, আয় গুনাহগার নতুন করে সওদা কর। হিজ মাস্টার্স কোম্পানির রেক রেকর্ড নম্বর এন- ৪১১১। প্রকাশকাল : ফেব্রুয়ারি ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দ।
ঈদের সকাল এসএমএস পেতে ক্লিক করুন
ঈদ মোবারক এসএমএস
tag +
ঈদুল ফিতর ফুল সং ঈদের গান ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে গান সম্পূর্ণ দাম কত সালে রেকর্ড করা হয় শিল্পী কে
সবাইকে অগ্রিম ঈদ মোবারক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আশা করি সবাই ভালো আছেন। ঈদ মানে আনন্দ আর খুসি। আজকে আপনাদের জন্য যে বিষয়টি নিয়ে লিখবো সেটি হলো জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত সেই কালজয়ী গান, যা প্রত্যেক ঈদুল ফিতরের ব্যবহৃত হয়ে থাকে সেই গানটি নিয়ে। আর গানটি সম্পর্কে বলছি আপনারা বুঝতেই পারছেন। গানটি আর কোন গানে নয় সেই গানটি হল""" ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ ""গানটি কবে কোথায় কখন কিভাবে কার কন্ঠে প্রকাশ পেল আজকে আপনাদের সে বিষয় সম্পর্কে জানাও আশা করি সবার ভালো লাগবে।
প্রথমেই আমি কালজয়ী সেই গানটির সম্পূর্ণ কথা আপনাদের জন্য তুলে ধরলাম
ও মন রমজানের ওই রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ
তুই আপনাকে আজ বিলিয়ে দে, শোন আসমানী তাগিদ।
তোর সোনা-দানা, বালাখানা সব রাহে লিল্লাহ
দে যাকাত, মুর্দা মুসলিমের আজ ভাঙাইতে নিঁদ
ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ।
আজ পড়বি ঈদের নামাজ রে মন সেই সে ঈদগাহে
যে ময়দানে সব গাজী মুসলিম হয়েছে শহীদ।
ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ।
আজ ভুলে যা তোর দোস্ত-দুশমণ, হাত মেলাও হাতে,
তোর প্রেম দিয়ে কর বিশ্ব নিখিল ইসলামে মুরিদ।
ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ।
যারা জীবন ভরে রাখছে রোজা, নিত্য উপবাসী
সেই গরিব ইয়াতীম মিসকিনে দে যা কিছু মুফিদ
ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ
আপনাকে আজ বিলিয়ে দে শোন আসমানী তাগিদ।
ঢাল হৃদয়ের তশতরীতে শিরনি তৌহিদের,
তোর দাওয়াত কবুল করবেন হজরত হয় মনে উম্মীদ।
ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ।
তোরে মারল' ছুঁড়ে জীবন জুড়ে ইট পাথর যারা
সেই পাথর দিয়ে তোলরে গড়ে প্রেমেরই মসজিদ।
ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ
আপনাকে আজ বিলিয়ে দে শোন আসমানী তাগিদ।
এখন আপনাদের এই গানটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানাব সঙ্গে থাকুন
প্রথম রেকর্ডিং
১৯৩১ সালে লেখার চারদিন পর শিল্পী আব্বাস উদ্দিনের গলায় গানটি রেকর্ড করা হয়। রেকর্ড করার দুই মাস পরে ঈদের ঠিক আগে আগে এই রেকর্ড প্রকাশ করা হয়। গ্রামাফোন কোম্পানি এর রেকর্ড প্রকাশ করে। রেকর্ডের অপর গান ছিল কবির ‘ইসলামের ওই সওদা লয়ে এলো নবীন সওদাগর, বদনসীন আয়, আয় গুনাহগার নতুন করে সওদা কর। হিজ মাস্টার্স কোম্পানির রেক রেকর্ড নম্বর এন- ৪১১১। প্রকাশকাল : ফেব্রুয়ারি ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দ।
ঈদের সকাল এসএমএস পেতে ক্লিক করুন
ঈদ মোবারক এসএমএস
tag +
ঈদুল ফিতর ফুল সং ঈদের গান ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে গান সম্পূর্ণ দাম কত সালে রেকর্ড করা হয় শিল্পী কে
Subscribe to:
Posts (Atom)