একদিনেই মুখের ব্রণ দুর করার প্রাকৃতিক উপাই ১০০% কার্যকরি।

আসসালামু আলাইকুম। বন্ধুরা সবাই কেমন আছো..? আশা করি সবাই অনেক ভালো আছো। তো বন্ধুরা আজকে তোমাদের জানাবো কিবাবে মুখের ব্রন দূর করতে হয়। ব্রন মানুষের সৌন্দর্যময় চেহারা নস্ট করে ফেলে। তাই ব্রন মুক্ত মুখ আমাদের সবারই কাম্য।


আমরা জানি, দুশ্চিন্তার পাশাপাশি সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও পরিমিত ঘুম না হওয়ার কারণে দেখা দিতে পারে ব্রণ সমস্যা । মুখের ব্রন দুর করতে হলে অবস্যই পর্যাপ্ত ঘুমাতে হবে ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়া জরুরি। এছাড়া আরো কয়েক পদ্ধতির সাহায্য নিতে পারেন উপকারে আসবে।



★★গ্রিন টি★★

গ্রিন টি এর লিকার ঠাণ্ডা করতে হবে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে । ঠাণ্ডা টি ব্যাগ ব্রণের উপর চেপে ধরে রাখলেও ব্রন কমে যাবে ।



★★মধু ও ওটমিল★★

 প্রতিদিন আধা কাপ মধুর সঙ্গে আপনি ১ কাপ ওটমিল মিশিয়ে ব্রণের উপর ভালো করে লাগান লাগান। আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করুন তারপর ধুয়ে ফেলুন।



★★পুদিনা, দই ও ওটমিল★★

মাত্র ২ টেবিল চামচ পুদিনা পাতা কুচির সঙ্গে ২ টেবিল চামচ টক দই ও ২ টেবিল চামচ ওটমিল গুঁড়া ভালোবাবে মেশান। তারপর মিশ্রনটি ১০ মিনিট মুখে লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন।



★★অ্যালোভেরা★★

 ব্রণ দূর করার অন্যতম হাতিয়ার হতে পারে অ্যালোভেরা। অ্যালোভেরার পাতা থেকে আপনি জেল সংগ্রহ করুন তারপর সরাসরি মুখে লাগান । আধা ঘণ্টা পরে ভালোবাবে ধুয়ে ফেলুন। আপনি চাইলে সারারাত রেখে উপকার পেতে পারেন দ্রুত। ।



★★লেবুর রস★★

 লেবুর রসের গুনাবালির কথা প্রায় সবারই জানা বন্ধুরা। আর মুখের ব্রন ও দাগ তুলতে এর তুলনা হয় না। আর আপনি লেবোর রসে তুলা ডুবিয়ে আপনার ব্রনের উপর মালিশ করোন কিছুক্ষন। একটু পরে মুখ ধুয়ে ফেলুন।

 (তথ্য: রিডার্স ডাইজেস্ট)


 আশা করি এই টিপস গুলো আপনাদের মুখের ব্রন দূর করতে সহয়তা করবে ১০০%। আর যদি আপনাদের কাছে আরো ভালো টিপস থাকলে কমেন্টে জানান আরেক জ নের উপকারে আসবে।



tag : মুখের ব্রন দুর করার প্রাকৃতিক উপাই, লেবুর রসের উপকারিতা, লেবুর রসের মাধ্যমে ব্রন দুর করার কৌসল,অ্যালোভেরার উপকারিতা,ব্রন দুর করার সিস্টেম, মধু, ওটমিল,পুদিনা পাতার উপকারিতা, গ্রীন টির উপকারিতা, ।

মাথার চুল পড়া বন্ধের প্রাকৃতিক উপায় ১০০% কার্যকরি টিপস।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। আশা করি সবাই ভালো আছেন। মানুষের শরীরের অন্যতম সমস্যা হলো মাথার চুল ঝরে পড়া। বিষেস করে বাংলাদেশি ছেলে মেয়েদের এ সমস্যা ব্যাপক রুপ ধারণ করেছে। অনেক যুবক দের দেখা যায় মাথাই চুল নাই অথবা চুল একদম পাতলা। তাই বন্ধুরা আজকে এমন কিছু টিপস নিয়ে এলাম যা তোমাদেে চুল পড়া বন্ধ করবে এবং আবারো ফিরে পাবে মাথা ভর্তি চুল... আসুন দেখে নিয়,"

চুল পরা কমান উপাই, কিবাবে চুল পড়া বন্ধ করা যায়, মাথার টাক দুর করার উপায়, টাক মাথা কালো চুলে ঢাকা যায় কিবাবে, প্রাকৃতিক উপায়ে চুল পড়া বন্ধ করার উপায়, কোন খাবার খেলে চুল পড়া বন্ধ হয়, কোন স্যাম্পু ব্যাবহার করলে চুল পড়া বন্ধ হয়,মাথার টাক দুর করার ঘরোয়া প্রদ্ধতি, সপ্তাহে কতোদিন পর পর স্যাম্পু ব্যাবহার করা উচিত,




চুল বিভিন্ন কারণে পড়তে পারে। যে কারণেই পড়ুক না কেন, আপনাকে এই সমস্যা সমাধানে কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে। তাহলে চুল পড়া পুরোপুরি বন্ধ না হলেও অন্তত কমবে। দেখুন এই সমস্যা সমাধানে কী কী করবেন-



চুলে পড়া কমাতে মাছ, মাংস, সয়ার মতো প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খান।



নিয়মিত হালকা শ্যাম্পু দিয়ে চুল পরিষ্কার করুন।



ভেজা অবস্থায় চুলের গোড়া নরম হয়ে যায়। এসময় চুল বেশি পড়ে। তাই ভেজা অবস্থায় আঁচড়াবেন না।



সপ্তাহে দুই দিন বাদাম বা তিলের তেল কয়েক মিনিট ধরে ম্যাসাজ করুন।



বড় দাঁতের চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ান।



সুস্থ থাকার জন্য এবং চুলের সুস্থ বৃদ্ধির জন্য দিনে আট থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করুন।



ধূমপান করলে মাথায় রক্ত সরবরাহের পরিমাণ কমে যায়। এর ফলে চুলের বৃদ্ধি হ্রাস পায় এবং চুল পড়ে। তাই ধূমপান এড়িয়ে চলুন।



পেঁয়াজ, আদা, রসুন শুধু রান্নায় নয়, চুলের পড়া রোধেও কার্যকর।



সপ্তাহে একবার পেঁয়াজ, আদা ও রসুনের রস মাথায় ম্যাসাজ করে একঘণ্টা পর শ্যাম্পু করুন। চুল পড়া কমে যাবে।



প্রতিদিন আধাঘণ্টা হাঁটুন, সাঁতার কাটা বা সাইকেল চালান।



নিয়মিত ব্যায়াম করুন, চুল পড়া কমার পাশাপাশি মানসিক চাপও কমবে, শরীরও থাকবে সুস্থ।



tag + চুল পরা কমান উপাই, কিবাবে চুল পড়া বন্ধ করা যায়, মাথার টাক দুর করার উপায়, টাক মাথা কালো চুলে ঢাকা যায় কিবাবে, প্রাকৃতিক উপায়ে চুল পড়া বন্ধ করার উপায়, কোন খাবার খেলে চুল পড়া বন্ধ হয়, কোন স্যাম্পু ব্যাবহার করলে চুল পড়া বন্ধ হয়,মাথার টাক দুর করার ঘরোয়া প্রদ্ধতি, সপ্তাহে কতোদিন পর পর স্যাম্পু ব্যাবহার করা উচিত,

বাংলা মজার হাসির এসএমএস /BANGLA VERY FUNNY JOKSE SMS



বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম ।
বন্ধুরা আশা করি ভালো আছেন।  বিনোদন মানুষের  জীবনে  অপরিহার্য। বেঁচে থাকার জন্য বিনোদন প্রয়োজন । আর হালকা বিনোদনের জন্য ই আজকের আয়োজন : কেমন লাগল জানাবেন....

bangla funny jokes sms download,bengali funny jokes sms,new bangla funny jokes sms,bangla best funny jokes sms,www.bangla funny jokes sms.com,funny jokes sms in bangla,bangla very funny jokes sms, বাংলা ফানি জোকস এসএমএস ডাউনলোড,বাংলা মজার কৌতুক এসএমএস, বাংলা বেস্ট নতুন মজার ফেসবুক স্টাটাস


ডাক্তার: ভালো স্বাস্থের জন্য প্রত্যেকদিন ব্যায়াম করবেন। রোগী: আমি প্রত্যেকদিন ক্রিকেট খেলি। ডাক্তার: কতক্ষণ খেলেন? রোগী: যতক্ষণ ব্যাটারিতে চার্জ থাকে।



রোগী: এই ঔষুধ খেলে আমার অসুখ সারবেতো? ডাক্তার: আস্থে আস্থে সেরে যাবে। রোগী: তাহলে আমি আসি স্যার। ডাক্তার: আমার ফী দিয়ে যান। রোগী: আস্থে আস্থে দিয়ে যাবো।



রোগী: আমার ভীষণ পেট ব্যাথা! ডাক্তার: আপনার পায়খানা কেমন? রোগী: গরীব মানুষ পায়খানা আর কেমন হবে! ৩ পাশে বেড়া, আর সামনে ছিড়া ছালার পরদ্দা।



ডাক্তার: অভিনন্দন! আপনার জোমজ বাচ্ছা হয়েছে। মহিলা: হবেইতো! Filmকি এমনি এমনি দেখেছি! Dhom-2, Housefull-2, Jannat-2, Raz-2. ডাক্তার: ভাগ্যিস Dhilli-6 দেখেননি!



ডাক্তার: আজ কেমন আসেন? রোগী: ভালো তবে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে কুব কষ্ট হচ্ছে! ডাক্তার: চিন্তর কিছুনা, ওটা যাতে বন্ধ হয় সে ব্যবস্থা করছি।



রোগী: স্যার আমার ওজন কমাতে চাই! ডাক্তার: সকালে দুইটা রুটি, দুপুরে হ্যাফপ্লেট ভাত ও রাতে একটা রুটি খাবেন। রোগী: এগুলো কি খাওয়ার আগে খাবো না পরে খাবো?



রোগী: ডাক্তার আমি কম শুনি। ডাক্তার: বলেন তো ছয়! রোগী: নয়। ডাক্তার: মরাহাবা! আপনিতো কানে বেশি শোনেন!



ডাক্তার: বলছি না, এক বছরের শিশু যা খায় তাই খাবেন! রোগী: পেরে উঠছি নাতো!\n\n ডাক্তার: কি কি খাচ্ছেন? রোগী: মাটি, জুতার ফিতা, কাগজ ইত্যাদি!



রোগী: কি ব্যাপার আপনার মলম যে কাজ করছে না? ডাক্তার: মলক কোথায় লাগিয়েছেন? রোগী: জাম গাছে।\n\n ডাক্তার: জাম গাছে কেন? রোগী: আপনি তো বলেছেন, যে জায়গায় ব্যাথা পেয়েছি সে জায়গায় লাগাতে!



রোগী: কাল হা করে ঘুমাতে যেয়ে আমার মুখের ভিতর একটা ইঁদুর ঢুকে গেছে।\n\n ডাক্তার: আজ হা করে মুখের ভিতর একটা বিড়াল ঢুকিয়ে দিয়ে, ইঁদুর কে ধরবেন।



ডাক্তার: আপনি বাবা হচ্ছেন! ভ্দ্রলোক: আমি যে বাবা হচ্ছি সেটা যেন আমার স্ত্রী না জানে! ডাক্তার: কেন? ভদ্রলোক: আমি তাকে "Surprise" দিতে চাই! ডাক্তার: কি!



রোগী: ডাক্তার সাহেব আমার পাতলা পায়খানা হয়েছে, আপনি ঔষধ দেন। ডাক্তার: কেমন পাতলা?\n\n রোগী: এমন পাতলা যে আপনি কুলি করতে পারবেন! ডাক্তার: What! ওয়াক থু!



১ম বন্ধু: দোস্ত, আমার বউটারে আর বিশ্বাস নাই। খালি মিথ্যা কথা কয়। কী যে করি! ২য় বন্ধু: কেন, কী হইছে দোস্ত? ১ম বন্ধু: আর কইস না। কাল রাতে আমি বাড়ি ছিলাম না। সকালে আইসা দেখি বউ ঘরে নাই। দুপুরে ফিরতেই জিগাইলাম, কই গেছিলা? কয় তার বোনের বাড়িতে বেড়াতে গেছিল।\n\n ২য় বন্ধু: হুম, তয় বিশ্বাস না করার কী হইল? ১ম বন্ধু: আরে তার বোনতো রাতে আমার লগে ছিল।



স্ত্রী: একটা কথা বলবো? স্বামী: হ্যাঁ গো, অবশ্যই; বলো স্ত্রী: মারবে নাতো?\n\n স্বামী: কী বলছো, তোমাকে মারবো কেন? স্ত্রী: রাগ করবে নাতো? স্বামী: একদমই না, কী হয়েছে বলতো\n\n স্ত্রী: আমি কনসিভ করেছি, প্রেগন্যান্ট। স্বামী: হুরররে! পাগলী বলে কী, এটাতো শুভ সংবাদ; ভয় পেয়েছিলে কেন? স্ত্রী: কলেজে পড়ার সময় একবার আব্বুকে বলার পর প্রচুর মার খেয়েছিলাম



স্বামী: ঠিকঠাক ঢুকেছে? স্ত্রী: হুম স্বামী: ব্যাথা পাও? স্ত্রী: না স্বামী: ভালো লাগছে? স্ত্রী: হুম স্বামী: তাহলে চলো, আর না ঘুরে এই জুতাটাই কিনি।



নব বিবাহিত স্বামী-স্ত্রী রাতে ট্রেন ভ্রমন করছেন। হঠাৎ পুরো ট্রেনের ইলেক্ট্রিসিটি চলে গেল,\n\n বেশ কিছুক্ষণ পর আবার সব আলো জ্বলে উঠলো….. স্বামী: আগে যদি জানতাম এতক্ষণ আন্ধকার থাকবে\n\n তাহলে এর সদ্ব্যবহার করে আনেকগুলি চুমু খেতে পারতাম। স্ত্রী: তুমি না……. তাহলে এতক্ষণ কে ছিল



বল্টু একদিন গেছে সাগরে গোসল করতে| হঠাৎ একটা বড় ঢেউ এসে তার প্যান্ট ভাসিয়ে নিয়ে যায়| বল্টু তো চিন্তায় পড়ে গেল |\n\n কি করে সে রুমে যাবে| এমন সময় সে তার লজ্জা স্থানে হাত দিয়ে উঠে আসছিল| এমন সময় এক মেয়ে তার এ অবস্থা দেখে বলল, আপনি যদি সত্যি পুরুস হতেন|\n\n তাহলে হাত উঠিয়ে চলতেন| তখন বল্টু বলল,আপনি যদি সত্যির নারি হতেন| তাহলে এমনিতেই হাত সরে যেত|



ঔষুধের দোকানে দেখা হল দুইবন্ধুর। – কীরে, কী কিনছিস? – মাথাটা বড্ড ধরছে। মাথা- ধরার ট্যাবলেট কিনছি।\n\n – কাল আমারও মাথা ধরেছিল, বউ আদর করে বিছানায় শুইয়ে আধঘন্টা টিপে দিল। মাথা-ব্যথা সেরে গেল। কোনো ওষুধ লাগেনি। তুইও তাই করলে পারিস।\n\n – দারুন আইডিয়া দোস্ত! তা তোর বউকে এখন কোথায় পাওয়া যাবে



পল্টু : রোজ সকালে ২০ টা মেয়ে আমার জন্যে অপেক্ষা করে ! বল্টু : কেন !!?? পল্টু : আরে আমি গার্লস কলেজের বাস ড্রাইভার !



গানের শিক্ষক এসেছে বল্টুরে গান শিখাতে....... শিক্ষকঃ বল্টু, তুই কয়টা গান পারস ?? বল্টুঃ ৪ টা গান পারি । শিক্ষকঃ দেখি কি কি গান জানস...গা একটু . .\n\n বল্টুঃ ১.ইয়া আলী, পকেট খালি, জানু তুই আমারে কি ভাবে ছ্যাকা দিলি?? . . . ২. ধাক ধাক কার নে লাগা, হালা রে ধইরা গালে ২টা থাপ্পর লাগা!! . . .\n\n ৩. দিল তুহি হে বাতা, কেনো তোমার বাথরুমের বদনা ফাঁটা! ?? . . . ৪. ধুম মা চালে ধুম মা চালে ধুম, কাল অবরোধে দিবো সেই লেভেলের ঘুম..!! বল্টুর গান শুনে শিক্ষক বেহুশ



বলটু গেল শারীরিক শিক্ষা পরীক্ষা দিতে বলটুর প্রশ্ন এলো : ধর্ষণ কাকে বলে ? বলটুর উত্তরঃ . . . . . . . . . কর্তার ইচ্ছায় কর্তীর অনিচ্ছায়,\n\n হস্তেরউপর হস্ত ফেলিয়া,জোর পূর্বক বস্ত্র খুলিয়া, একটি নির্দিষ্ট বিন্দুকে কেন্দ্র করিয়া অপর\n\n একটি লম্ব দন্ড অনবরত উঠানামা করিলে যে ঘর্ষনের সৃষ্টি হয় এবং ঘর্ষনের পরে\n\n যে বর্ষনের সৃষ্টি হয়তাহাকে ধর্ষণ বলে। খাতা দেখে শিক্ষক বেহুশ



স্বামী: জলদি ঘরের সব দামি জিনিসপত্র লুকিয়ে ফেলো ! আমার কিছু বন্ধু বাড়ি আসছে।\n\n স্ত্রী: কেন !? কি হবে ? তোমার বন্ধুরা কি সেসব চুরি করবে ? স্বামী: না ! নিজেদের জিনিস চিনে ফেলতে পারে !



স্যার: বলোতো B.B.C এর পুরো বাক্য কি? বল্টু:স্যার, বর বিস্কুট কোম্পানি।\n\n স্যার: ভারী বেয়াদপ ছাত্র। বল্টু: স্যার আপনারটাও ঠিক আছে।



দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে:- ১ম বন্ধু: তোর girl friend তকে ফোনদিলে তোর মা তকে বকে না??? ২য় বন্ধু: না ১ম বন্ধু:কেন??\n\n ২য় বন্ধু:কারন আমি আমার GF এর নাম bettery low নামে সেভ করছি।কল আসলে মা চার্জে দেয় তখন আমি কল ধরি



বড় ভাই : আমার গান তোর কেমন লাগল? ছোট ভাই : তোমার আসলে টিভিতে চান্স পাওয়া উচিত।\n\n বড় ভাই : আমি কি সত্যিই এত ভাল গান করি? ছোট ভাই : না, মানে টিভিতে হলে চ্যানেলটা বদলে দিতে পারতাম।



সুনীল আকাশ, নির্মল বাতাস। উত্তাল তরঙ্গ, মুক্ত বিহঙ্গ। বাজে বাঁশি, চাঁদের হাসি। আমি ছাগল কত সুন্দর, এস এম এস পরছি আমি এক বান্দর।



বন্ধু : কিরে মন খারাপ করে বসে আছিস কেন ?? পল্টু : এক বন্ধুকে তিন লাখ টাকা ধার দিয়েছিলাম প্লাস্টিক সার্জারির জন্যে .. বন্ধু : তো ? সে ফেরত দিচ্ছে না ?!\n\n পল্টু :সার্জারির পরতো তাকে চিনতেই পারছি না !!



দাদা : তার নাতীকে বলছে, যা পালা তাড়াতাড়ি তুই আজকে স্কুলে যাস নাই তাই তোর টিচার বাড়িতে আসছে।\n\n নাতী : আমি পালাবো না, তুমি বরং পালাও কারণ আমি স্যারকে বলেছি আমার দাদা মারা গেছে তাই স্কুলে যাইনি।



শাশুড়ি বলছে: মা আজ থেকে তুমি এ বাড়িরই একজন সদস্য। আমার মেয়ে তুমি, আমাকে তুমি মা ডাকবে। নতুন বউ : আচ্ছা মা।\n\n সারা দিনের কাজ শেষে জামাই বাসায় আসছে কলিংবেল বেজে উঠলো। শাশুড়ি : এই কে এলো, দেখোতো বউ মা নতুন বউ : মা! মা!! ভাইয়া এসেছে।



মেয়ে: এক ভিখারীকে দেখে আচ্ছা তোমাকে কোথায় যেন দেখেছি ভিখারী : আরে,চিনতে পারলেন না !আমরা তো ফেসবুক ফ্রেন্ড ..!!



ছেলে : বাবা তুমি অন্ধকারে লিখতে পারো? বাবা : পারি। কি লিখতে হবে?\n\n ছেলে : বেশি কিছু না বাবা। শুধু আমার স্কুলের রিপোর্ট কার্ডে একটি স্বাক্ষর দিলেই হবে।



ছেলে : আচ্ছা মা, তোমার চুল এত সাদা কেন? মা : ছেলেমেয়ে দুষ্টু হলে বাবা-মায়ের চুল এমনি এমনি সাদা হয়ে যায়। ছেলে : তাই, এ জন্যই তো নানির মাথার চুল আরো বেশি সাদা।



প্রেমিকার বাবা : তুমি কি আমার মেয়ের সব ইচ্ছে পূরণ করতে পারবে? প্রেমিক : জ্বি, পারবো।\n\n প্রেমিকার বাবা : এত শিওর হচ্ছ কী করে? প্রেমিক : আপনার মেয়ে বলেছে, সে আমাকে ছাড়া কিছুই চায় না



মেয়ে : আজকে আমার বাবা তোমার বাইকে আমাকে দেখে ফেলেছে | ছেলে : সেকি ! তারপর ? মেয়ে : তারপর আর কি , বাসের ভাড়াটা ফেরত নিয়ে নিল !!



এক লোক জুতা কিনতে গেছে.....!!!! দোকানদার : কত নাম্বার এর জুতা লাগবে?\n\n ক্রেতা : ৩৪ নম্বর দোকানদার : কি কিনতে আইছেন তা আগে ভাল ভাবে মনে করেন



সদ্য বিবাহিত এক পাবলিক বাসর ঘরে যাবার আগে তার বন্ধুর সাথে কথা বলতেছে: বর: দোস্ত ঘরে ঢুইকা প্রথমে বউরে কি বলবো রে ??\n\n বন্ধু : প্রথমে তার প্রশংসা করবি যেমন: তোমার মত সুন্দরি আমি আর দুইটা দেখি নাই বর : ঠিক আছে আমি তাইলে ভিতরে যাই\n\n বাসর ঘরের দরজার কাছে গিয়া বর আবার বন্ধুর কাছে ফেরত আসল বর: ঐ তার পরে কি বলবো রে ???\n\n বন্ধু : তারপরে বউকে জড়ায়ে ধরে বলবি "I LOVE U" বর : (ব্যাপক নার্ভাস ) ঠিক ঠিক বলছিস ....... আমি ভিতরে যাই\n\n কিন্তু সে আবার দরজার কাছে গিয়া বন্ধুর কাছে ফেরত আসল বর: তারপরে কি বলবো রে??\n\n বন্ধু : (রেগে গিয়ে) তোরে আর কিছু কি বলতে হবে.....এক কাজ কর তুই থাক ..আমি বাসর ঘরে যাই



এক লোক বাসের জন্য অপেক্ষা করছিল , বাসের দেরি দেখে সে ২টা কলা কিনলো ।\n\n একটা কলা খাওয়া শেষ হতেই বাস চলে আসলো। লোকটা অন্য কলাটা পকেটে রেখে বাসে উঠে দাড়ালো ...\n\n... একটু পর পর সে হাত দিয়ে দেখতে লাগলো যে কলাটা ঠিক আছে নাকি..। একটু পরে তার পাশের লোক তাকে বলে ভাই এই বার ছাড়েন আমি সামনে নেমে যাব মেয়েদের ক্লাসে এক স্যার গিয়েছে ক্লাস নিতে দুর্ভাগ্যক্রমে তার প্যান্টের চেন খোলা ছিল\n\n তাই দেখে মেয়েরা হাসতে শুরু করলো এতে স্যার রেগে গিয়ে বললো ,\n\n বেশি হাসলে আমি বাহির করে দাড়া করায়ে রাখব



রোগী: ডাক্তার সাব! বেশীদিন বাচোনের কোন উপায় আছে কি? ডাক্তার: যান বিয়ে করে ফেলুন।\n\n রোগী: ক্যান? বিয়া করলে কি বেশিদিন বাচন যায়? ডাক্তার: তা বলতে পারব না। তবে এটা বলতে পারি\n\n যে আপনি বিয়ে করার পর আর বেশিদিন বাঁচার চেষ্টাই করবেন না।



দুই মাতাল রেললাইন ধরে হাঁটতে হাঁটতে এগিয়ে যাচ্ছে।\n\n —একজন বলল এত লম্বা সিঁড়ি! উঠতে উঠতে ক্লান্ত হয়ে গেলাম। অন্যজন :আরেকটু অপেক্ষা করো। ওই দেখো, লিফট আসছে।



! ছেলেপক্ষ গেছে মেয়ে পক্ষের বাড়িতে। কথাবার্তার এক পর্যায়ে ছেলে-\n\n মেয়েকে একান্তে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হল। মেয়ে : তো, কি সিদ্ধান্ত নিলেন..?\n\n ছেলে : সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আমার একটা ইচ্ছা আছে। মেয়ে : কি ইচ্ছা..?\n\n ছেলে : আপনার সাথে একবার বৃষ্টিতে ভিজবো। মেয়ে : উফফ ! আপনি কি রোম্যানটিক।\n\n ছেলে : ইয়ে, আসলে ব্যাপার সেইটা না। ব্যাপার হল আপনি যেই পরিমান মেক-আপ করেছেন,\n\n বৃষ্টিতে না ভিজলে আপনার আসল চেহারা দেখা যাবেনা।



আপনার কি মেয়েদের পছন্দ ? মেয়েদের কথাবার্তা শুনতে চান ? মেয়েরা সর্বদা আপনাকে ঘিরে থাকুক চান ? ..থাহলে ফুচকা বেচুন !!



দাদা আর দাদী তাদের ৬০ বছর বিবাহবার্ষিকীতে ইচ্ছা হলো, তারা তাদের প্রথম প্রেমের স্মৃতি রোমন্থন করবেন।\n\n । তারা প্রথম প্রথম যেভাবে প্রেম করতেন সেভাবে ডেটিং এ যাওয়ার প্ল্যান করলেন!! তো দাদা সেজেগুজে ফুল নিয়ে পার্কে গিয়ে অপেক্ষা করছিলেন যেখানে তারা আগে দেখা করতেন!!\n\n সারাদিন অপেক্ষা করার পরও দাদী এল না। । দাদা রেগে মেগে বাড়িতে গিয়ে দেখলেন যে দাদী বসে আছে।\n\n দাদা রেগে বললেনঃ “পার্কে আসলে না কেন??” দাদী লজ্জিত গলায় বললেনঃ “আম্মা বের হতে দেয় নি!



মাকে বলছে.... বাচ্চা: আম্মু, প্রস্রাব করতে যাব। মা: যাও। (প্রস্রাব করে আসার পর)\n\n বাচ্চা: জানো আম্মু, টয়লেটে না ম্যাজিক আছে... মা: কিসের ম্যাজিক ???\n\n বাচ্চা: আমি টয়লেটের দরজা খুললাম, অমনি আপনাআপনি লাইট জ্বলে উঠল, আবার বন্ধ করলাম, সাথে সাথে লাইট ও বন্ধ হয়ে গেল। . . . . . .\n\n মা: ওরে আমারে মাইরালা!! হারামজা* তুই ফ্রিজে প্রস্রাব করে আসলি !!! #



প্রেমিকা তার প্রেমিককে রাতে রোমান্টিক মেসেজ পাঠাচ্ছে মেয়েঃ ঘুমিয়ে আছো তো স্বপ্ন পাঠাও, জেগে আছো তো ভাবনা পাঠাও,\n\n যদি কাঁদছো তো চোখের জল পাঠাও..। । ....। ছেলেঃ প্রিয়তমা পায়খানা করতেছি...কি পাঠাবো?



্বামী তার গর্ভবতী স্ত্রীর খোঁজ নেওয়ার জন্য হাসপাতালে ফোন করলো। কিন্তু সে ভুলে ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ফোন করে জিজ্ঞেস করলো????\n\n স্বামী :- এখন অবস্থা কেমন? আর, উত্তর শুনে তো স্বামী বেহুঁশ ওপাশ থেকে উত্তর দিলো,\n\n . . . . . . অবস্থা ভালই ৩জন আউট হইছে। আর আশা করি বাকি ৭জন লাঞ্চের পরে আউট হবে।



একবার এক মহিলা মারা গেছেন। লাশ নিয়ে যাচ্ছেন তার স্বামী।\n\n স্বামীর পিছনে একটি কুকুর, এর পিছনে কয় এক হাজার লোক। এক লোক এসে স্বামীকে জিজ্ঞাসা করলো যে,\n\n –কি হইছে ভাই…এত লোকজন কেন? –আমার বউ মারা গেছে\n\n – সরি, তো কিভাবে মারা গেল? –ওইযে কুকুরটা দেখতে পাচ্ছেন এর কামড় এ\n\n – ভাই আমারে একটু ধার দিবেন আপনার কুকুরটা। – ঠিক আছে তাইলে লাইন এর পিছনে গিয়া সিরিয়াল দেন।



মেয়েদের মন ছেলেদের চেয়ে বেশী পরিষ্কার কারণ উহা ঘন ঘন বদলায়, কারনে বদলায়, অকারনে বদলায়! আর বারে বারে বদলালে পরিষ্কার তো থাকবেই!!



বাসর রাতে স্বামী তাঁর বউয়ের চোখে বারবার চুমু দিচ্ছে.... এতে বউ খানিকটা বিব্রত হয়ে স্বামীকে জিজ্ঞাসা করলো....\n\n বউঃ “আচ্ছা, সত্যি বলতো বারবার এতো চোখে চুমু দিচ্ছ কেন?” স্বামীঃ “তোমার চোখ হলো আমার কাছে ভালোবাসার বই,\n\n যতই দেখি ততবার শুধু পাঠ করতে মন চায়” বউঃ “নিচে লাইব্রেরীতে আগুন জ্বলছে,আর\n\n তুমি বই নিয়ে ব্যস্ত” !!!!



টিচারঃ বলো তো বল্টু,মেয়েদের নামের আগে মিস লাগানো থাকে কেন.........? বল্টুঃ স্যার মেয়েরা খালি মিসকল দেয়, তো তাই !!!.................. হাঃ হাঃ হাঃ Sir পুরাই Shocked.



tag: bangla funny jokes sms download,bengali funny jokes sms,new bangla funny jokes sms,bangla best funny jokes sms,www.bangla funny jokes sms.com,funny jokes sms in bangla,bangla very funny jokes sms, বাংলা ফানি জোকস এসএমএস ডাউনলোড,বাংলা মজার কৌতুক এসএমএস, বাংলা বেস্ট নতুন মজার ফেসবুক স্টাটাস

বাংলা মজার কবিতা জোকস ছন্দ/ BANGALI FUNNY POEM FOR FACEBOOK & WHATSAPP.

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। 
সবাই কেমন আছেন বন্ধুরা আশা করি অনেক অনেক ভালো আছেন। বন্ধুরা আজকে তোমাদের জন্য নিয়ে এলাম ব্ংল মজার কিছু কবিতা । আশা করি আপনাদের  ভালো লাগবে   

bangla funny poem lyrics.bangla funny poem download.bangla funny poem hd.bangla funny poem mp3.bangladeshi funny poem.bangla funny short poem.funny bangla poem in bangla font www.bangla funny poem.com.bengali funny poem for whatsapp.bengali funny poem image funny bengali poem in english.funny poem in bangla.bengali funny jokes poem.bangla funny love poem.bengali funny love poem.bengali funny poem pic.bangla funny poem sms bengali funny poem sms.bengali funny short poem


পরাশুনা নিয়ে মজার কবিতা আমাকে আমার মত পড়তে দাও আমি পড়াকে নিজের মত কমিয়ে নিয়েছি , যেটা পড়িনি পড়িনি সেটা না পড়াই থাক সব পড়তে কষ্ট ভীষণ । বইয়েতে আছে জটিল চ্যাপটার যতো তারা হচ্ছে জটিলতর নিজের মতো , কখনও সময় পেলে একটু ভেব পড়াশুনা করে কী হয় ?! কোচিং এর ভীরে আমি চাইনা যেতে বই খাতা ছড়িয়ে থাকুক টেবিলটাতে



#মেয়েদের নাম দিয়া কবিতা । ১. জিনিয়া - ভাব মারো কি নিয়া । ২.সাদিয়া - বিস্কুট খাও চা দিয়া। ৩. ঝুমা - সারাক্ষণই ঘুমা । ৪. সুমাইয়া - আছো নাকি ঘুমাইয়া । ৫. নাতাসা - খেতে পারো বাতাসা। ৬. রোমানা - একটু রাগ কমানা । ৭ . নাদিয়া - যেওনা গো আমায় ছাড়িয়া। ৮. মিম - খাবা নাকি ঘোড়ার ডিম । ৯. তানিয়া - আমার ভালবাসা নাও না মানিয়া। ১০. নউশিন - তোমায় দেখতে চাই প্রতিদিন। ১১. নউরিন - তুমার কাছে কি মোর ম্যালা ঋণ । ১২. ইরাম -তোমারে দেখতে লাগে সিরাম। ১৩. মৌসুমি -তোমার শাড়ি কি অনেক দামি । ১৪. রাকা - তোমার ছবি আমার মনে আঁকা। ১৫. রাখি - চলো দুই জনে মিলে রং মাখি । ১৬. বৃষ্টি -তোমার হাসি খুবই মিষ্টি। ১৭. স্বর্না - কার সাহস তোমারে কয় সর -না। ১৮. মম - মুই তোর জম। ১৯. পায়েল - তুমার প্রেমে মুই পুরাই ঘায়েল। ২০. নুশরাত -এতো কিসের কসরাত । ২১.লিজা - তোমার জামা কেন ভিজা। ২২. রিয়া -তোমারে করুম আমি বিয়া। ২৩.পিউ - জানু আই লাভ ইউ।



#মজার কবিতা, আমি ইট,তুমি খোয়া। আমি খই,তুমি মোয়া। আমি ফুল,তুমি কাঁটা। আমি গম,তুমি আটা। আমি নৌকা,তুমি ব্রীজ। আমি মাছ,তুমি ফ্রিজ। আমি রাত,তুমি ভোর। আমি ভালো,তুমি চোর। আমি বৃক্ষ,তুমি ফল। আমি নদী,তুমি জল। আমি মেঘ,তুমি বৃষ্টি। আমি চক্ষু,তুমি দৃষ্টি। আমি গুল্ম,তুমি তরু। আমি চতুর,তুমি ভীরু। আমি বধির,তুমি বোবা; আমি সাগর,তুমি ডোবা আমি খাতা,তুমি কলম। আমি ট্যাবলেট,তুমি মলম। আমি কান্না,তুমি হাসি। আমি টাটকা,তুমি বাসি। আমি বিষন্ন,তুমি হতাশা। আমি কদমা,তুমি বাতাসা। আমি হাত,তুমি পাও। আমি নগদ,তুমি ফাও।



#বিয়ে পাগলা হাসু হাসুর একদিন শখ চাপল করবে সে যে বিয়ে, পন নেবে না বরং দেবে তবু তার চাই মেয়ে । ঘটকবাবা আনল খবর পাত্রী খুব ভালো, পাত্রী আগেই মা হয়েছে তবে একটু কালো । হাসু বলে ঠিকই আছে মন্দ কিছু না, ওরে শশুর কত চাস টাকা নিয়ে যা । মেয়ের বাবা বড়ই খুশি নগদ টাকা পেয়ে, হাসু ঘরে নিয়ে আসবে বদ্যিপুরের মেয়ে । বিয়ের রাতেই বউ নিয়ে হাসু এল বাড়ি, সঙ্গে এল ছেলে মেয়ে এক্কেবারে ফ্রি ।



#মিষ্টি হাসি মিষ্টি মুখের দুষ্টু হাসি কেড়ে নিল মন কেড়ে নিয়ে হৃদয় আমার করল আপন জন। এই হাসিটাি স্বপ্ন আমার এই খুশিটাই আশা এটাই আমায় বাঁচিয়ে রাখে এটাই ভালবাসা। এই হাসিটা ধরে রেখো বন্ধ তোমার মুখে দেখব হাসি, ভরবে হৃদয় কাটবে জীবণ সুখে।



দুষ্টু বুড়ি #মুখটা যে তার মিষ্টি অতি স্বভাবে সে দুষ্টু অতি আমার ছোট বোন রাখতে গিয়ে তার কথা নষ্ট হলো সবার মাথা উঠলো না তার মন। মিথিলা যে নামটি তার একটু কথায় মুখটি ভার অনেক রাগারাগি তাইতো এখন দেখলে তাকে কাজকর্ম ফেলে রেখে আমরা সবাই ভাগি



। #হেমন্তকাল হিম কুয়াশার চাদর গায়ে হেমন্তকাল আসে বিন্দু বিন্দু শিশির জমে পথের নরম ঘাসে। পাকা ধানের ভরা মাঠে ফিঙে, চড়ুই নাচে লজ্জা পেয়ে ধানগুলো সব হাওয়ার সাথে হাসে। কৃষাণীদের ঘরে সুখের কি আনন্দধারা হেমন্তকাল বাংলায় এসে ফেলে দিলো সাড়া।



#আবোল তাবোল আয়রে ভোলা খেয়াল-খোলা স্বপনদোলা নাচিয়ে আয় আয়রে পাগল আবোল তাবোল মত্ত মাদল বাজিয়ে আয়। আয় যেখানে খ্যাপার গানে নাইকো মানে নাইকো সুর। #আদুরে পুতুল যাদুরে আমার আদুরে গোপাল, নাকটি নাদুস থোপ্‌না গাল, ঝিকিমিকি চোখ মিট্‌মিটি চায়, ঠোঁট দুটি তায় টাট্‌কা লাল । মোমের পুতুল ঘুমিয়ে থাকুক্‌ দাঁত মেলে আর চুল খুলে- টিনের পুতুল চীনের পুতুল কেউ কি এমন তুলতুলে ?



#একটি পাখি একটি পাখি হাসতে জানে একটি পাখি ভালো, একটি পাখি বেজায় খুশি মুখ ভরা তার আলো। একটি পাখি ভীষণ দুখী একটি পাখি কানা, একটি পাখি শুধুই কাঁদে ভাঙা যে তার ডানা। একটি পাখি হাসি খুশি কখন ও বা দুখি, দুখের মাঝে সুখ আছে যার সেই বড় সুখী।



ইতল বিতল গাছের পাতা গাছের তলায় ব্যাঙ্গের ছাতা। বৃষ্টি পড়ে ভাঙ্গে ছাতা ডোবায় ডুবে ব্যাঙ্গের মাথা। ইচ্ছা- আহসান হাবীব মনারে মনা কোথায় যাস? বিলের ধারে কাটব ঘাস। ঘাস কি হবে? বেচব কাল, চিকন সুতোর কিনব জাল। জাল কি হবে? নদীর বাঁকে মাছ ধরব ঝাঁকে ঝাঁকে। মাছ কি হবে? বেচব হাটে, কিনব শাড়ি পাটে পাটে। বোনকে দেব পাটের শাড়ি, মাকে দেব রঙ্গিন হাঁড়ি।



আমাদের গ্রাম বন্দে আলী মিয়া আমাদের ছোট গাঁয়ে ছোট ছোট ঘর, থাকি সেথা সবে মিলে নাহি কেহ পর৷ পাড়ার সকল ছেলে মোরা ভাই ভাই, এক সাথে খেলি আর পাঠশালে যাই৷ আমাদের ছোট গ্রাম মায়ের সমান, আলো দিয়ে, বায়ু দিয়ে বাঁচাইয়াছে প্রাণ৷ মাঠ ভরা ধান তার জল ভরা দিঘি, চাঁদের কিরণ লেগে করে ঝিকিমিকি৷ আম গাছ, জাম গাছ, বাঁশ ঝাড় যেন, মিলে মিশে আছে ওরা আত্মীয় হেন৷ সকালে সোনার রবি পুব দিকে ওঠে, পাখি ডাকে, বায়ু বয়, নানা ফুল ফোটে৷



বৃষ্টির ছড়া ফররুখ আহমদ #বিষ্টি এল কাশ বনে জাগল সাড়া ঘাস বনে বকের সারি কোথা রে লুকিয়ে গেল বাঁশ বনে৷ নদীতে নাই খেয়া যে ডাকল দূরে দেয়া যে কোন সে বনের আড়ালে ফুটল আবার কেয়া যে৷ গাঁয়ের নামটি হাটখোলা বিষ্টি বাদল দেয় দোলা রাখাল ছেলে মেঘ দেশে যায় দাঁড়িয়ে পথ-ভোলা৷ মেঘের আঁধার মন টানে, যায় সে ছুটে কোন খানে, আউশ ধানের মাঠ ছেড়ে আমন ধানের দেশ পানে৷



কিসে কিসে ভাব নেই ? ভক্ষক ও ভক্ষ্যে- বাঘে ছাগে মিল হলে আর নেই রক্ষে । শেয়ালের সাড়া পেলে কুকুরেরা তৈরি, সাপে আর নেউলে ত চিরকাল বৈরী !



সোনার মেঘে আল্‌তা ঢেলে সিঁদুর মেখে গায় সকাল সাঁঝে সূর্যি মামা নিত্যি আসে যায় । নিত্যি খেলে রঙের খেলা আকাশ ভ’রে ভ’রে আপন ছবি আপনি মুছে আঁকে নূতন ক’রে ।



এক যে ছিল সাহেব, তাহার গুণের মধ্যে নাকের বাহার । তার যে গাধা বাহন, সেটা যেমন পেটুক তেমনি ঢ্যাঁটা । ডাইনে বললে যায় সে বামে তিন পা যেতে দুবার থামে ।



জায়গাটা খাগড়া, ভূতেদের আখড়া। সেখানে হয়না ভাই ভূতেদের ঝগড়া। যেই গেছি আখড়ায়, আমাকেই পাকড়ায় ভূতের চৌকিদার, সে কেবল দাবড়ায়। আমি তো পাইনি ভয়, ভয়কে করেছি জয়।



#হাতে কাগজের তাড়া, তাতেই আছে ছড়া। দেখেই তোমার চোখ দু’খানি হল ছানা বড়া? ভুতের মাসি ভুতের পিসি ভুতের বেন্দাবন, আমার হাতের ছড়ার তাড়া আমার বড় ধন। পেত্নি মাসি আসে, বসে মাঠের ঘাসে



#মিতুল ডাকে পুতুলদিকে শোনাতে তার ছড়া, এই ছড়াটা সবার কাছে যাবে না যে পড়া। আষাঢ় মাসে রাজস্থানে হল বিরাট বান, চিতোর গড়ের মানুষরা সব হাবুডুবু খান। কাশ্মীরেতে বালির পাহাড়, নেই তো বরফ মোটে, ডাল হ্রদেতে উটের দৌড় দেখে সময় কাটে।



#আমার সোনা চাঁদের কণা, করছে ভালোই পড়াশোনা। ইংরেজি তার ভালোই জানা, মায়ের ভাষা চাখেনা। তাই বাঙলা তেমন শেখে না।



তেলচিটে আকাশের বেড়া ভেঙে আলোর গোল্লা খানা ওঠে নামে। দিন শুরু, শেষ হয় দিন। নীলচে কালচে হয়ে ফুটে ওঠে আকাশে, অপুদের স্বপ্ন হয়ে গেছে ফ্যাকাসে। আকাশের নীল রঙ কবে গেছে হারিয়ে, অপুদের স্বপ্ন কবে গেছে ফুরিয়ে।



#কিসে কিসে ভাব নেই ? ভক্ষক ও ভক্ষ্যে- বাঘে ছাগে মিল হলে আর নেই রক্ষে । শেয়ালের সাড়া পেলে কুকুরেরা তৈরি, সাপে আর নেউলে ত চিরকাল বৈরী ! আদা আর কাঁচকলা মেলে কোনদিন্‌ সে ? কোকিলের ডাক শুনে কাক জ্বলে হিংসেয় । তেলে দেওয়া বেগুনের ঝগড়াটা দেখনি ? ছ্যাঁক্‌ ছ্যাঁক্‌ রাগ যেন খেতে আসে এখনি । তার চেয়ে বেশি আড়ি আমি পারি কহিতে- তোমাদের কারো কারো কেতাবের সহিতে ।



#হাতে কাগজের তাড়া, তাতেই আছে ছড়া। দেখেই তোমার চোখ দু’খানি হল ছানা বড়া? ভুতের মাসি ভুতের পিসি ভুতের বেন্দাবন, আমার হাতের ছড়ার তাড়া আমার বড় ধন। পেত্নি মাসি আসে, বসে মাঠের ঘাসে উচ্চ স্বরে শোনাই ছড়া পারি যতক্ষণ। তার থাকে না তাড়া, করে না সে সাড়া। চোখ দু’টি তার ভাঁটার মত ঘোরে সারাক্ষণ। চাঁদ ডুবে যায় যখন, শেয়াল ডাকে তখন। পেত্নি মাসি ঘুমে তখন হয় যে অচেতন। শুয়ে পড়ে ঘাসে, খক-খকিয়ে কাশে। মাসির মাথার কাছে আমি জাগি সারাক্ষন। আমার এসব ছড়া হয়নি বিশেষ পড়া। পেত্নি মাসি বাদে কোন শ্রোতা আমার আছে? তাই করেছি পণ, থাকতে এ জীবন সব ছড়াকেই পড়ব আমি পেত্নি মাসির কাছে। এখনকারের সোনা, ছড়া তো পড়ে না কম্প্যুটার গেম খেলে সব, সময় বাঁধাধরা। ছবি আঁকা নাচ-গান, লিখে পড়ে হয়রান এতকিছুর পরে কখন পড়বে তারা ছড়া?



tag: bangla poem, funny poem, love poem,, fool poem,bangla reality poem,bangla funny poem lyrics.bangla funny poem download.bangla funny poem hd.bangla funny poem mp3.bangladeshi funny poem.bangla funny short poem.funny bangla poem in bangla font
www.bangla funny poem.com.bengali funny poem for whatsapp.bengali funny poem image
funny bengali poem in english.funny poem in bangla.bengali funny jokes poem.bangla funny love poem.bengali funny love poem.bengali funny poem pic.bangla funny poem sms bengali funny poem sms.bengali funny short poemবাংলা হাসির কবিতা,  মজার ফেসবুক পোস্ট, বাংলা ভালবাসার কবিতা,  লাভ কবিতা বাংলা,  বোকা বানানোর ছন্দ কবিতা,  বাস্তবতার কবিতা,  ছোটবেলার মজার কবিতা গুলো,  পড়া লেখা নিয়ে মজার কবিতা, মেয়েদের বোকা বানানোর কবিতা।

বাংলা ধাঁধাঁ ও মজার উত্তর ২০২১-২২


 বিসমিল্লাহির রাহমানির  রাহিম। 
বাংলা  ধাঁধাঁ  ২০২১

ছয় পা বারো হাঁটু, জাল ফেলেছে। মাছ নেই জল নেই, ডাঙাতেই থেকেছে।\দ



উত্তর: মাকড়শা।



চলতে চলতে তার চলা হয় ভার, আজব জিনিস মাথাটি কাটলে চলবে আবার।



উত্তর: পেন্সিল।



খেয়ালে ভোজন, ধ্যানে করে স্নান।দদ একসঙ্গে তিন কাজ, করে কোনজন......?



উত্তর: মাছরাঙা।



খাই কিন্তু দেখি নাই, খেয়ে খেয়ে মজা পাই।\n



উত্তর: বাতাস।



খুব ভোরেতে পাবে তাকে, সন্ধ্যে বেলায়ও পাবে। উপর থেকে দেখলে পরে, পড়বে তোমার চোখে।



উত্তর: শুকতারা।



চার বর্ণে ফলের নাম, সামনের তিনটি কেটে দিলে প্রয়োজনীয় একটি পানীয় হয়।



উত্তর: করমচা।



চার বর্ণের দেশ যে, খেলাধুলা করে। শেষের দুই বর্ণ বাদ দিলে তার থেকে জল পড়ে।



উত্তর: কলম্বিয়া।



আকাশ থেকে পড়ল গোটা তার মধ্যে রউ (রক্ত) যে না বলতে পারে সে পাগলের বউ।



উত্তর: কালো জাম।



উপরে তিতা ভিতরে মিঠা লেবুর দলে বাস। এই কথাটি বলতে গেলে লাগে তিন মাস।



উত্তর: জাম্বুরা।



উল্টে যদি দাও মোরে\n হয়ে যাব লতা কে আমি ভেবে-চিন্তে বলে ফেলো তা।



উত্তর: তাল।



ছোট্ট একটা ঘরের মধ্যে সাতটা বাড়ি যে না বলতে পারে তার সঙ্গে আড়ি।



উত্তর: চালতা।



বাগান থেকে আসল বুড়ি থালায় দিল প্রসাব করি



উত্তর: লেবু।



এতটুকু ঘর চুনকাম করা কোনো মিস্ত্রির সাধ্য নাই ভেঙে আবার গড়া।



উত্তর: ঝিনুক।



তিন অক্ষরে নাম তার, মাঝের অক্ষর কেটে দিলে হয় রং। শেষের অক্ষর কেটে দিলে কঠোর পরিশ্রম।



উত্তর: কাজল।



জিনিসটার এমন কী গুণ  টাকা করে দেয় দ্বিগুণ?ড়



উত্তর: আয়নার সামনে টাকা ধরুন।



একজন হাসে, একজন ভাসে একজন মাটিতে থাকে বসে।



উত্তর: শাপলা, ডাটা বা লাইল ও শামুক। ।



লক্ষ বছর ধরে থাকলেও এটিকে একটানা এক মাসের বেশি দেখি যায় না।



উত্তর: চাঁদ।



তোমাকে শুকিয়ে নিজে সে ভিজে উত্তরটা বলো দেখি/ চেষ্টা করে নিজে?



উত্তর: টাওয়েল বা গামছা।



ঘাড় আছে, মাথা নেই ভেতরেরটা পেয়ে গেলেই ফেলে দিই? বলো তো কী?



উত্তর: বোতল।



মানুষের পাঁচ আঙুল থেকেও নেই প্রাণ  বল তো জিনিসটার কী নাম?



  উত্তর: মুজা/দস্তানা।



বেড়ে যদি যায় একবার কোনোভাবেই কমে না আর?



উত্তর: মানুষের বয়স।



নয়া জামাই গোছল করে কোন সে বাপের ছা? শত কলসি পানি  ঢাললেও ভেজে না তার গা।



উত্তর: কচুপাতা।



বন থেকে বাহির হয় ওঝা পাছায় লাঠি মাথায় বোঝা। এইটা কি?



উত্তর: আনারস।



শুভ্রবাসান দেহ তার, করে মানুষের অপকার। চিতায় তারে পুড়িয়া মারে, তবু সে উহ আহ না করে।



উত্তর: সিগারেট।



দুই অক্ষরের নাম তার পৃথিবীতে থাকে। শেষের অক্ষর বাদ দিলে, সেই নামেই ডাকে!



উত্তর: কা কা।



গাছে নাই, পাতায় নাই। ফুলে আছে, ফলে আছে।



উত্তর: ল বর্ণ।



শুঁড় দিয়া কাজ করি, নাহি আমি হাতি। পরহিতে খাটি সদা, তবু খাই লাথি।



উত্তর: ঢেঁকি।



তিন অক্ষরে নামটি তার আছে সবার ঘরে, প্রথম অক্ষর কেটে দিলে খেতে ইচ্ছে করে, মাঝের অক্ষর উড়ে গেলে বাজে সুরে সুরে।



উত্তর: বিছানা।



তিন বর্ণে নাম তার পুস্প কুরে বাস, দুয়ে তিনে হের মোরে ফরেতে প্রকাশ এ তিনে যাহা পাও তারে খেরে সবে, বরো দেখি কোন নামে চলি ভবে।



উত্তর: বকুল ফুল।



মুখেতে খেলে চুমু হাসে খল খল পেটের মাঝে শুধু জল করে ছল ছল ।



উত্তর:১৯। হুক্কা



বেটির নাম পার্বতী নাচতে নাচতে গর্ভবতী ।



উত্তর:১৮। নাটাই সুতা



গলা জরিয়ে আসে রসিক যুবতী কোমরে বসায়ে সমতনে বসতি ।



উত্তর: ১৭। কলসি



শুইতে গেলে দিতে হয়  না দিলে ক্ষতি হয় ।



উত্তর:১৬। দরজার খিল



জামাই এল কাজে বলতে পারিনা লাজে, আমার একটু কাজ আছে দুই ঠ্যাঙয়ের মাঝে ।



উত্তর:১৫। গাই দোহান



দৌড়িয়ে গিয়ে জরিয়ে ধরে করছে টানাটানি মধ্যখানে খিল মেরেছে ভিতরে পড়েছে পানি ।



উত্তর:১৪। খেজুর গাছ থেকে রস পড়া



চিৎ করে ফেলে উপর করে এমন করা করে, গহ্না শুদ্ধ নড়ে ।



উত্তর:১৩। গয়না পড়ে শীল পাটায় মসলা বাটা



এটার ভিতর ওটা দিয়া দুজনে রয় শুইয়া\n বাইরের লোকে যত ঠেলে , মুখটি মোটে নাহি খোলে ।



উত্তর:১২। দরজার খিল



পাচ বেটায় ধরে, বত্রিশ বেটায় করে এক বেটা ধাক্কিয়ে নেয় ঘরে ।



উত্তর:১১। ভাত খাওয়া



হাত আছে পা আছে মাথা তার কাটা আস্ত মানুষ গিলে খায় বুক তার ফাটা ।



উত্তর:১০। শার্ট



দুই ঠ্যাং ছড়াইয়া, মাঝে দিল ভরিয়া আপন কাজ করিয়া, পড়ে দেয় ছাড়িয়া ।



উত্তর:৯। যাতি দ্বারা সুপারি কাটা



ফুটোর মধ্যে দিয়ে ফাটা, নড়েছরে পড়ে আঠা, বল, কি বুঝেছিস বেটা?\



উত্তর:৮। দোয়াত, কলম কালি



বুড়োদের ন’বার ছ’বার ছোকরাদের একবার ।



উত্তর:৭। সুই সুতা পরান



ঘসা দিলে মিটে আশা নইলে পড়ে সব নিরাশা ।



উত্তর:৬। ম্যাচ



আইছি কাজে, কইনা লাজে, আছে দুই লরা তার মাঝে ।



উত্তর:৫। গাভির দুধ



ঢোকেনা, তবুও ঢোকাও কেন পরের মেয়ে কাদাও, পারলে উত্তর দাও?



উত্তর:৪। হাতের চুড়ি



বিয়ের সময় দাদা দেয় একবার সারাজীবন বৌদি দেয় দেয় বারবার ।



উত্তর:৩। সিঁদুর



অল্প দিলে ভাল লাগেনা, বেশি দিলে বিষ শাশুড়ি বলে বৌকে আন্দাজ মত দিস । 



উত্তর:১। লবণ



কোন ড্রেস পৃথিবীর সবার আছে কিন্তু কেউ গায়ে পড়েনা। বলুন দেখি,,,?



উত্তরঃ এডড্রেস।



ফুটোর মাঝে ডুকিয়ে নাড়াচাড়া করে কখনো বোজে, কখনো খুলে থাকে ঘরে ।



উত্তর:। তালাচাবি











tag+:; bangla koutuk, dada, বাংলা ধাধা,  বোকা বানানোর ধাধাা,

বাংলা বেস্ট কালেকশন ফেসবুক স্টাটাস।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।  
বন্ধুরা সবাই কেমন আছো? আশা করি ভালো আছো সবাই । আধুনিক যোগে যোগাযোগের আন্যতম সেরা মাধ্যম ফেসবুক এটাা আমাদের সবারই জানা।  শুধু যোগাযোগের জন্য নয় বিনোদনের জন্য ও ফেসবুক এখন সবচাইতে এগিয়ে।  আমরা ফেসবুকে  সাধারন তো পোস্ট করে থাকি অনেক লাইক ও কমেন্টের জন্য।  কিন্তু অনেক সময় আমরা মনের মত লাইক কমেন্ট পাই না ।  তাই বন্ধরা আজকে এমন কিছু ফেসবুক পোস্ট  নিয়ে এলাম যাতে লাইক  কমেন্ট করতে বাধ্য হবে আপনার এফবি ফেন্ডরা । 





#এই রিকশা, যাবে,,,,,? : হ্যা যাবো তাহলে যাও দারায়া আছো কেনো ............হা হা হা



#আমি আকাশের রং চুরি করে জীবন সাজাই আর শীতের নরম উষ্ণতা দিয়ে মনকে ভেজাই আমি পাখির কন্ঠে গাওয়া গানে সুর বাধি আর প্রকৃতির রুপ মিলে ছয়তারে সঙ্গীত রাধি



#আছি ভালোই আছি, বকছি কত আবোল তাবল, তোমায় পেলে ভালোই হতো! জোছনা গোলাপ সবই ডাবল।



#পৃথিবীটা তোমারি থাক, পারলে একটু নীল দিও। আকাশটা তোমারি থাক, পারলে একটু তারা দিও। মেঘটা তোমারি থাক, শুধু একটু ভিজতে দিও। মনটা তোমারি থাক, পারলে একটু জায়গা দিও ॥



#বাসা বদলাইতেসি আজকে। পুরা ৬তালায় আইসা পরছি এইবার। আহা! কি বাতাস।। মনে হচ্ছে যেন আকাশের রাজ্যে আইসা পরছি। যেইদিকে তাকাই শুধু খোলা আকাশ দেখি। আশে-পাশে কোন বড় দালান নাই দেখে এই অবস্থা



#ছাত্রজীবন ১.সর্বাধিক জ্বালাময় মুহুর্ত: মর্নিং এলার্ম এ ঘুম ভাঙ্গা ২.সবচেয়ে ভয়ঙ্কর যাত্রা: ক্লাসের পথে যাত্রা ৩.সবচেয়ে আনন্দদায়ক সময়: বন্ধুর সাথে আড্ডা ৪.সবচেয়ে দুঃখজনক খবর: পরীক্ষা কাছিয়ে আসা ৫সবচেয়ে আনন্দের সংবাদ: শিক্ষক অনুপস্থিত থাকা ৬.সর্বাধিক serious হওয়া : পরীক্ষা হল থেকে বের হয়ে (নতুন ভাবে পড়াশুন শুরু করতে হবে ৭.সবচেয়ে সময় ব্যয় যে ভাবনায় : আজ থাক, কাল থেকে কোপাইয়া পড়ুমু



#বাংলা ছবির নামের সাথে "লেপের তলে" যোগ করি যেমন:সেদিন দেখা হয়েছিল লেপের তলে। দেখি কার টা বেশি মিল সংগত হয়



#আমরা একবার ও কি ভাবি না যে কি করছি করার পর ভাবি তখন আর কিছু করার নাই।



#সমুদ্রের জীবনে যেমন জোয়ার-ভাটা আছে, মানুষের জীবনেও আছে। মানুষের সঙ্গে এই জায়গাতেই সমুদ্রের মিল।



#ভীড়ের মাঝে এক মেয়ের ওড়নায় নাকের সর্দি মুছে ফেলেছি এখন খুব ভাল্লাগতাছে



#মোটা মেয়েরা শাড়ী পরলে মনে হয় বিরিয়ানির পাতিলে কাপড় পেচাইছে



#নিঝুম রাতে কাকে মিস করতেছেন? নাম বলতে হবে না ১ম অক্ষরটা কমেন্টে দিয়ে যান।



#দায়িত্ব যখন #কাঁধে পড়ে তখন নরম কোমল হাতগুলো-ও শক্ত লোহায় পরিনত হয়।



#সবার nickname বলো. আমি বলে দিবো কতজন তোমার প্রেমে ..হাবুডুবু খাচ্ছে



আসেন পরিচিত হই আমি FB খোর আর আপনি,,,,,?



#পৃথিবীর ৯৯% ছেলেরাই নামাজ পড়তো যদি মেয়েরা নামাজী ছেলেদের পছন্দ করতো।



#চোখের পাতাটা সবার জন্য ভিজে না যার জন্য ভিজে সে ফিরেও তাকায় না



#১০ লাখ রুহিংগা বাংলাদেশে জায়গা পেলো অথচ আমি কারো মনে জায়গা পেলাম না



#মন পুড়লে যদি গন্ধ বাহির হতো তাহলে পৃথিবীর এক তৃতীয়াংশ পরিবেশ দূষিত হয়ে যেতো!!



#নিজের দোষগুলো স্বীকার করে নেওয়ার অভ্যাস করুন জীবন সুন্দর হবে



#হঠাৎ শুনেন যদি আপনার বিয়ে তাহলে আপনি কি করবেন বেশী লিপস্টিক ব্যবহার করলে বুদ্ধি কমে যায়। লিস্টের সুন্দ্রিরা সাবধান #ছোট পোলা



#মা: রাত জেগে থাকিস কেনো...? আমি: আমরা যদি না জাগি মা কেমনে সকাল হবে।



#২০১৯সালে যদি কারো সাাথে খারাপ ব্যবহার করে থাকি তাহলে দোষ আপনারি ছিল এসে ক্ষমা চেয়ে যাবেন।



#পুরো পৃথিবীকে আলোকিত করার জন্য যেমন একটা সূর্য যথেষ্ট ঠিক তেমনি পুরো জীবনটাকে সাজাতে মনের মতো একজন মানুষই যথেষ্ট



#সে খোঁজ নেয় নাহ তাই আমিও বিরক্ত করি না!



#যাদের গুড মর্নিং বলার মত কেউ নেই, শুধু তাদের কে বলছি, গুড মর্নিং



#তিন দিন না খেয়ে থাকলে-ও সমাজ আপনাকে দেখবে না পেটের দায়ে একদিন চুরি করে দেখুন, সমাজ আপনাকে ছাড়বে না



#বউ বউ ডাক পাড়ি বউ তুমি কার বাড়ি আয়রে বউ ঘরে আয় শীতে আমার পরান যায়



#মনটা তার জন্যেই বেশি কাঁদে যে কপালে নাই



#গালে টোল পরলেই কেউ কিউট হয়ে যায় না টোল তো সিলভারের পাতিলেও পরে



#প্রেমে ছ্যাকা খাওয়ার কষ্টটা বড় কষ্ট নয় জীবনের কষ্টটাই সবচেয়ে বড়।



#তুমি পাপ করতে করতে ব্যস্ত আর একজন তোমার বাম কাঁধে বসে পাপ লিখতে লিখতে ব্যস্ত



#যে আজ তোমাকে অবহেলা করছে গুরুত্ব দিচ্ছে না ধৈর্য্য ধরুন একদিন তোমাকে তার সবচেয়ে বেশী প্রয়োজন হবে!!



অনেক টেনশনে আছি কারো কাছে একটা আবুল বিড়ি হবে কি?



#বিয়ের পর মোটা হবে এই স্বপ্ন নিয়ে বেঁচে আছে লাখো চিকন তরুনী



#মনে সুখ না থাকলে অট্টালিকায় ও শান্তি নাই!!



#নিজের সুখটা খুজতে গিয়ে, অন্যজনের সুখটা বিসর্জন দিয়ে দিলে বাহ্ সুন্দর ছিলো তোমার অভিনয়টা, তবে অমি সত্যিই একটা বোকা চিনতে পারিনি "



#আমি এই গ্রুপে নতুন কেউ আছো আমায় আদর করবে



#চিকন মেয়েরা ৩ পিস পরলে মনে হয় ধান খেতে লেডি কাকতারুয়া দাঁড়িয়ে আছে



#সোনা তো দুরের কথা কেউ সিটিগোল্ড বলে ও ডাকে না আজ সিংগেল বলে



#প্রেমিকা একটু অসুস্থ হলে কমার্সে পড়া ছেলেটাও ডক্টর হয়ে যায়



#যাদের মনে মায়া বেশি থাকে তাদের মনে কষ্টও বেশি থাকে



#পরিবারের মুখে হাসি ফুটাতে কোরবানি হয়ে যায় অনেক ভালবাসার বন্ধন



সবাইকে জানাই কনকনে শীতে শুভ্র ধুমায়িত কুহেলিকায় সিক্ত এক ভোরের #শুভেচ্ছা… শুভ সকাল।



#নিজের ভালবাসার মানুষকে অন্য কারো পাশে দেখার কষ্ট পৃথিবীর সব কষ্টকে হার মানায়



#ফুটপাতে থুথু ফেলবেন না কারন দিনের বেলায় যেটা ফুটপাত রাতের বেলায় সেই জায়গা -টাই কারো না কারো ঘুমানোর জায়গা



#ধর্ষিত মেয়েকে বিয়ে করতে চায়‌ না, বাঙ্গালী অথচ,, পরের বউকে নিয়ে পালিয়ে যায়, কাঙ্গালী



#রুপচর্চা নয় আমলচর্চা করুন চেহারার উজ্জ্বলতা আল্লাহ-ই বাড়িয়ে দিবেন



#ছ্যাকা খেয়ে ব্যাকা হয়ে যাওয়া মানুষগুলো ঘুমের ঘরে ব্যথা অনুভব করে


নতুন কষ্টেরsms  পিকচারপেতে ক্লিক করুন;        কষ্টের লেখা পিকচার ২০২০




tag+ bangla all facebook statas, post.,  bangla boka bananor facebook post,  meyeder fb statas.  meyeder boka bananor post,  বাংলা ফেসবুক স্ট্যাটাস,  বেশি করে লাইক কমেন্ট পাওয়ার ফেসবুক পোস্ট, বাংলা বাস্তবতার ফেসবুক পোস্ট, বাংলা ফানি পোসট, উপদেশের পোস্ট, ছ্যাকা খাওয়ার পুস্ট,কমেন্ট করবেই ফেসবুক পোস্ট।

মহান ব্যাক্তিত্বদের কিছু বাস্তব অমর বাণী।

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম । 
আশা করি সবাই ভালো আছেন  বন্ধুরা।  পৃথিববীতে আজ পর্যন্ত অনেক মানুষ এসেছেন আবার চলে গেছেন ওপারে । কারন কেউ এই পৃথিববীর  মাঝে চিরস্হায়ি নয়। তবে অনেকেই অমর হয়ে আছেন তাদের কর্মের মাধ্যমে । তাদে কথা পৃথিববীর মানুষ স্বরণ রাখবে।  আর তাই আজকে সেই বিখ্যাত ব্যাক্তিদের কিছু স্বরনীয় বাণী তুলে ধরলাম আপনাদের জন্য।   



নিউটনের চতুর্থ সূত্রঃ তুমি যদি ভোর ৬.০০ টায় অতিরিক্ত ৫ মিনিট  ঘুমানোর জন্য চোখ বন্ধ করো, চোখ  খুলে দেখবে যে ৭.৪৫ বাজে কিন্তু যদি ক্লাসে বসে বোরিং লেকচার  শুনতে শুনতে ১২.৩০ টায় ৫ মিনিটের জন্যে চোখ  বন্ধ করো, চোখ খুলে দেখবে যে ১২.৩১ বাজে



আপনি হাসেন না, কারণ  বুড়ো হয়ে যাচ্ছেন  আপনি বুড়ো হয়ে যাচ্ছেন, কারণ  আপনি হাসেন না। #মরিস চেবালিয়ার



আমি বিয়ে করতে ভালবাসি। কারন সারা জীবন জালানোর  জন্য নির্দিষ্ট একজনকে  খুঁজে পাওয়া সত্যিই খুব মজার। #রিটা রুডনা



সবচেয়ে কঠিন কাজ হচ্ছে নিজেকে চেনা,  আর সবচেয়ে সহজ কাজ হচ্ছে অন্যদেরকে উপদেশ দেয়া। #থেলিসর



যে-দিনটিতে হাসা গেল না, সে দিনটাই সবচেয়ে ব্যর্থ #নিকোলাস চ্যামফোর্ট



কম বয়সি মেয়েরা রসগোল্লার মত, যেখানে রাখবে সেখানেই পিপড়ে ধরবে #শংকর



বিশ্বাস জীবনকে গতিময়তা দান করে, আর অবিশ্বাস জীবনকে দুর্বিষহ করে তোলে #জন মিলটন



আমি ব্যার্থতা কে মেনে নিতে পারি  কিন্তু আমি চেষ্টা না করাকে মেনে নিতে পারিনা।  #মাইকেল জর্ডান



কেউ যদি আপনার জীবন থেকে স্বেচ্ছায়  চলে যেতে চায় তাকে যেতে দিন, সে হয়তো আপনার জীবনে তার থেকেও ভালো কারো আসার  জন্য জায়গা করে দিচ্ছে।



মনে রাখবেন, আপনি কে বা আপনার  কি আছে তার উপর আপনার সুখ  নির্ভর করেনা, আপনার সুখ নির্ভর  করে আপনি কেমন চিন্তা করেন তার উপর। #ডেল কার্নেগী



সুখ-দুঃখ হচ্ছে একই সুতোয় বাঁধা দুই প্রান্ত, কোন ভাবে সুখের প্রান্তটি বাতাসে বাঁকিয়ে গেলে দুঃখের দেখা মেলে।



কখনও আশা ছেড়ে দিবেন না কারন, আপনি জানেন না আপনি লক্ষ্যের কত কাছে আছেন।



কাউকে ততটা বিশ্বাস করা উচিত নয়, যতটা করলে মাঝে মাঝে নিজেকেই নিজে অবিশ্বাস করার অবস্থা চলে আসে, মনে হয় সে যা বলে তাই হয়তো ঠিক।



#পরীক্ষায় কয়েকটি বিষয়ে ফেল করেছিলাম আমি। আমার বন্ধু পাস করেছিল সব বিষয়েই। এখন সে মাইক্রোসফটের ইঞ্জিনিয়ার, আর আমি মালিক। #বিল গেটস



মানুষ সিংহের প্রশংসা করে, কিন্তু আসলে গাধাকেই পছন্দ করে #হুমায়ূন আজাদ



সত্যি সত্যিই কিছু করতে চাইলে একটা রাস্তা খুঁজে পাবেন আপনি,\n আর না চাইলে পাবেন অজুহাত।#জিম রন



আগে কারো সাথে পরিচয় হ’লে জানতে ইচ্ছে হতো সে কী পাশ? এখন কারো সাথে দেখা হ’লে জানতে ইচ্ছে হয় সে কী ফেল? #হুমায়ূন আজাদ



সন্ধ্যায় ঘরে ফিরে একটু ভালোবাসা, একটু আদর, একটু কোমলতা পাওয়া– একে এক কথায় কি বলে বলতে পারেন? একে বলে আপনি ভুল বাসায় এসেছেন। নিজের বোকামি বুঝতে পারার পর কারো দুঃখ হয়, কারো হাসি পায় #সমরেশ মজুমদার



তুমি ভুল করছো এতে লজ্জার কিছু নেই। বারবার ভুল করা একটি জিনিসই প্র মাণ করে- তুমি হাল ছাড়োনি, তুমি চেষ্টা করে চলেছ।



বিষয়টি মজার যে একটি ছেলের জীবনে যখন কোন ধরনের দুশ্চিন্তা থাকে না, সে বিয়ে করে। এটা অনেকটা সুখে থাকতে ভূতে কিলানোর মত।



#মজার ব্যাপার হলো, একটা মানুষের যখন ভয় পাওয়ার মতো কিছুই থাকে না, তখন তিনি বিয়ে করে ফেলেন। নারী দাসী বটে, কিন্তু সেই সঙ্গে নারী রাণীও বটে। #রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর



বাচ্চাদের টাকা-পয়সার মূল্য বোঝানোর সহজ উপায় হলো তাদের কাছ থেকে কিছু ধার করা। #অজ্ঞাত



পৃথিবী জুড়ে প্রতিটি নরনারী এখন মনে করে তাদের জীবন ব্যর্থ কেননা তারা অভিনেতা বা অভিনেত্রী হতে পারেনি  #হুমায়ূন আজাদ



মনে রাখবেন, আপনি কে বা আপনার কি আছে তার উপর আপনার সুখ নির্ভর করেনা, আপনার সুখ নির্ভর করে আপনি কেমন চিন্তা করেন তার উপর।



সুন্দরী মেয়েদের হাতের লেখা সুন্দর হয়। এটা হল নিপাতনে সিদ্ধ। সুন্দরীরা মনে প্রাণে জানে তারা সুন্দর। তাদের চেষ্টাই থাকে তাদের ঘিরে যা থাকবে সবই সুন্দর হবে।



একসাথে কখনো সবাইকে সুখী করা সম্ভব না | আপনি কখনই পারবেন না | কাউকে না  কাউকে অসন্তুষ্ট রাখতেই হবে | আর তাতেই মনে হয় নিজের গোটা পৃথিবীর একটা প্রান্ত অসম্পূর্ণ থেকে যায় #হুমায়ূন আহমেদ



চেষ্টা করলেই মানুষ ইচ্ছানুযায়ী আনন্দ উপভোগ করতে পারে #লিংকন



যেখানে জীবন আছে, আশা সেখানে থাকবেই। #মার্কাস তুলিয়াস সিসেরো



নারীর বয়স তার দেহে, পুরুষের বয়স তার মনে। #প্রবাদ



মেয়েরা ব্যাক্তিগত চাহিদার কাছে কখনো পরাজিত হয় না। #হুমায়ূন আহমেদ



অসৎ আনন্দের চেয়ে পবিত্র বেদনা ভালো #হোমার



ভালোবাসো, নয়তো আমার কাছ থেকে দূরে চলে যাও। অ্যাই, সবাই যাচ্ছ কোথায় তোমরা



লোভ আত্মাকে অপবিত্রকরে, ধর্মকে দূর্নীতিগ্রস্ত করে এবং যৌবনকে ধ্বংস করে। শষ্যের জন্য যেমন বৃষ্টির প্রয়োজন তেমনি যুক্তিবাদী মানুষের জন্য প্রয়োজন নৈতিকতার। যে বেশি কসম খায় বা হলফ করে, সে মিথ্যাও বেশি বলে । #দাওয়ানি



যে ব্যক্তি গরীব দুঃখীর আর্তনাদ শুনে কান বন্ধ করে রাখে, সেও একদিন আর্তনাদ করবে কিন্তু কেউ শুনবেনা । #হযরত সোলায়মান রাঃ



#যে নিজেকে অক্ষম ভাবে, তাকে কেউ  সাহায্য করতে পারে না।



পুরুষতান্ত্রিক সভ্যতার শ্রেষ্ঠ শহীদের নাম মা। #হুমায়ূন আজাদ



মেয়েদের চরিত্রের মাধুর্য পাওয়া যায় কুমারী অবস্থায়। #প্রবোধকুমার সান্যাল



ও যৌবন ঘুমেরই স্বপন সাধন বিনে নারীর সনে হারাইলাম মূলধন।#হাসন রাজা



গল্প উপন্যাস হলো অল্প বয়সী মেয়েদের মাথা খারাপের মন্ত্র।\n #হুমায়ূন আহমেদ



কাজল ছাড়া মেয়ে দুধ ছাড়া চায়ের মতো। #হুমায়ূন আহমেদ



মেয়েদের স্বভাবই হচ্ছে হালকা জিনিস নিয়ে মাতামাতি করা। #হুমায়ূন আহমেদ



প্রতিটা মেয়ে হয়তো তার স্বামীর কাছে রাণী হয়ে থাকতে পারে না। কিন্তু প্রতিটা মেয়েই তার বাবার কাছে রাজকন্যা হয়ে থাকে। #হুমায়ূন আহমেদ যে নারীকে ঘুমন্ত অবস্থায় সুন্দর দেখায় সেই প্রকৃত রূপবতী। #হুমায়ূন আহমেদ



মহিলাদের ঘ্রাণশক্তি খুবই প্রবল। আমার এক বন্ধুপত্নী স্বামীর সাথে টেলিফোনে আলাপের সময়ও তার স্বামীর মুখে হুইস্কির ঘ্রাণ পান। #হুমায়ূন আজাদ



খুব শিগগির অসম্ভব চমৎকার  একটা কিছু ঘটতে চলেছে তোমার জীবনে, তুমি কি সেটি অনুভব করতে পারো? যার নেশা আর পেশা  মিলে যায় তার চেয়ে সৌভাগ্যবান আর কে হতে পারে?



তুমি যদি এখন থেকেই তোমার স্বপ্নগুলো সত্যি করার পেছনে ছুটে না চলো, একদিন তোমাকে কাজ করতে  হবে অন্যদের অধীনে-  তাদের স্বপ্নগুলো সত্যি করার জন্য।









tag; বাংলা বিখ্যাত বাক্তিদের মহান উক্তি, কবি হুমায়ান আহমেদ আজাদ এর বাণী, কথা, বাস্তবতার কথা, মেয়েদের নিয়ে মজার উক্তি,  নিউটনের বানী,  উক্তি, হযরত সোলামাইন আ: এর বানী।