Showing posts with label হাসির এসএমএস. Show all posts
Showing posts with label হাসির এসএমএস. Show all posts

বাংলা বেস্ট ফানি পোস্ট ২০১৯ /২০। best bd funny face book post



বিসমিল্লাহহির রাহমানির রাহিম।  
বাংলা  বেস্ট ফেসবুক ফানি পোস্ট ২০১৯ /২০





নান্টু ও ছল্টুর মধ্যে কথোপকথন চলছে - নান্টু : শালা, এতদিনে একটা মেয়েও পটাতে পারিনি। ছল্টু : ও আচ্ছা, তুই কি মেয়েদের  পছন্দ করিস? নান্টু : হুম। ছল্টু : তুই কি চাস মেয়েরা তোকে ভালোবাসুক? নান্টু : হ্যাঁ, চাই। ছল্টু : তুই কি চাস মেয়েরা সারা দিন তোকে ঘিরে থাকুক? নান্টু : অবশ্যই চাই। ছল্টু : তাহলে বাজারে গিয়ে ফুসকা বিক্রি কর।



1. মন্টু  এক মেয়ের বাবার কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন- মন্টু : স্যার, প্রেম জিনিসটা কেমন? মেয়ের বাবা: প্রেম হলো স্বর্গীয় জিনিস, এর স্বাদ যে জীবনে পায়নি তাকে করি ঘৃণা। মন্টু:  আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি।



2. ফুটপাতে এক কন্টু কে  শুয়ে থাকতে দেখে জামেদ আলি বলল- জামেদ : ওই ব্যাটা, আরামে ঘুমায় আছোস, কাম করতে পারোছ না? কন্টু; কাম কইরা কী করমু? লোক: কাম করলে টাকা কামাইতে পারবি। কন্টু;: টাকা কামাইয়া কী করমু? জামেদ; টাকা কামাইলে বাড়ি-গাড়ি হইবো।  কন্টু: বাড়ি-গাড়ি দিয়া কী করমু? জামেদ;  আরামে ঘুমাইতে পারবি। কন্টু (একটো জোর দিয়ে) : তো আমি এতক্ষণ কী করতাছিলাম শালা ?



3. আদালতে আসামির কাঠগড়ায় পঞ্চাশোর্ধ হাকু ;- উকিল: আপনি এক কুমারী মেয়েকে জড়িয়ে ধরছিলেন কেন? হাকু:; জজ সাহেব! আমার খুব ঠান্ডা লাগতেছিল তো । ঠিক তখনই দেখলাম এই মেয়েটির টি-শার্টে লেখা ছিলো যে , ‘আই অ্যাম হট’। তাই আমি একটু গরম হওয়ার জন্য ওকে জড়িয়ে ধরেছি।


4.
হব্বর  অনেক মদ খেয়ে বাড়িতে ঢুকলো। কিন্তু সে ঘরে না ঢুকে ভুল করে সরাসরি গোয়াল ঘরে ঢুকে পড়লো। তারপর গরুর লেজ ধরে বলল- মাতাল: কিগো বল্টুর মা, প্রতিদিন দুটো করে বেণী করো। আজ একটা বেণী কেন?


5.
প্রেমিকা:;  জানু, এবার ভালো করে দেখে বলো না,,, আমার শরীরের কোন অংশ সবচেয়ে সুন্দর?, প্রেমিক: হুম, সেটা হলো এমন একটা জিনিস; যেটা দেখতে নারিকেলের মতো গোল ও সাদা। তার ভেতরে আরো দুইটা বৃত্ত আছে, বৃত্তের উপর ডট। !!!!! প্রেমিকা: শয়তান!!!! কী বলতে চাস? প্রেমিক: সেটা হলো তোমার চোখ।


6.
নেকবর একবার পূর্ণিমা রাতে এক গোরস্থানের পাশ দিয়ে একা যাচ্ছিল। তার খুব ভয় ভয় লাগছিল! হঠাৎ দেখলো যে, এক লোক কবরের পাশে বসে আছে! লোকটিকে দেখে তার কাছে এগিয়ে গিয়ে বলল- পল্টু: একা একা ভয় লাগছিল! আপনাকে দেখে একটু সাহস হলো! কিন্তু এ সময় আপনি এখানে কী করেন? লোক: কবরে খুব গরম লাগতেছিল! তাই বাইরে এসে একটু বাতাস খাচ্ছি নেকবর তো পোরাই বেহশ!!!!!


7.
ছেলে : মা মা, আজকে কি ঈদ? মা : না তো, কেন কি হইছে? ছেলে : না মানে, ভাইয়াকে দেখলাম পাশের বাড়ির আপুর সাথে কোলাকুলি করছে। মা : কি বললি হারামজাদা!"""


8.
পল্টু প্রতিদিন অফিসে যাওয়ার সময় রসিকতা করে তার স্ত্রীকে বলে- পল্টু : বিদায়, ওগো চার সন্তানের মা। একই কথা প্রতিদিন শুনতে শুনতে বিরক্ত হয়ে একদিন পল্টুর স্ত্রী সত্যটা বলেই ফেলল- স্ত্রী : টা-টা, ওগো দুই সন্তানের বাবা।


9.
স্বামী : আমাকে সত্যি করে বলো, বিয়ের আগে তুমি কয়জনের সাথে প্রেম করেছো? স্ত্রী : ঠিক আছে দাঁড়াও। এই যে ড্রামটা দেখ। আমি যত ছেলেদের সাথে প্রেম করতাম, ততটি চাল এটাতে ফেলেছিলাম। স্বামী গিয়ে দেখল ওটাতে মাত্র দু’টি চাল আর ২শ’ টাকা আছে। দেখে এসে বলল- স্বামী : ও! মাত্র দু’জনের সাথে প্রেম করেছো? এই যুগে এগুলো কিছু না। স্ত্রী : তাই? স্বামী : কিন্তু এই দুইশ’ টাকা কিসের? স্ত্রী : টাকাটা কিসের বুঝলে না? স্বামী : না তো! স্ত্রী : গত সপ্তাহেও এই ড্রাম থেকে চার কেজি চাল বিক্রি করেছিলাম। এটা তারই টাকা।


10.
গিল্টু তার মা-বাবার একমাত্র সন্তান। সে বিয়ে করে স্ত্রীকে নিয়ে শহরে থাকে। একদিন গিল্টু তার মাকে ফোন করে বলল- গিল্টু : মা, একটা খুশির খবর আছে। মা : খুশির খবর! তো তাড়াতাড়ি বল? গিল্টু : মা, আমরা দু’জন থেকে এখন তিন জন হয়ে গেছি। মা : সংবাদটা এতো দেরিতে দিলি কেন? ছেলে হয়েছে নাকি মেয়ে? গিল্টু : না, মা। ওসব কিছু না। মা : তাহলে কী? গিল্টু : মা, আমার বউ আরও একটা বিয়ে করেছে।


11.
এক মেয়ে হেঁটে যাচ্ছে। লাল্টু তার দিকে তাকিয়ে আছে। মেয়েটি লাল্টুকে তাকিয়ে থাকতে দেখে বলল- মেয়ে : কী দেখছেন এভাবে? লাল্টু : আপনাকে। মেয়ে : শয়তান ছেলে! এভাবে তাকিয়ে আছিস কেন? জীবনে কি কখনো মেয়ে দেখিস নাই? তোর ঘরে কি মা-বোন নাই? লাল্টু : মা-বোন তো আছে, কিন্তু দাদি নাই! আপনি দেখতে একদম আমার দাদির মতো!


12.
চিকিৎসক : যে প্রেসক্রিপশনটা আপনাকে লিখে দিয়েছিলাম, তা ঠিকমতো ফলো করছেন তো? রোগী : ওই প্রেসক্রিপশনটা ফলো করলে নির্ঘাত মারা যেতাম। চিকিৎসক : মানে? রোগী : ওই প্রেসক্রিপশনটা ছাদ থেকে পড়ে গিয়েছিল যে।


13.
শিক্ষক : আমার হাত দেখছোস? বাবু : হ্যাঁ! শিক্ষক : এক থাপ্পড়ে সব দাঁত ফেলে দেব? বাবু : আমার পা দেখেছেন? শিক্ষক : কী, কী করবি তুই? বাবু : বেশি কিছু করব না। শুধু এক দৌড়ে পালিয়ে যাব।


14.
এক বৃদ্ধ বারে গিয়ে মদ গিলতো। আর মাতাল হয়ে তার গায়ের চাদর হারিয়ে আসতো। তাই তার স্ত্রী খুব বকতো। একদিন বৃদ্ধ ঠিক করলো, আজকে বারে যাওয়ার আগে গায়ের সাথে চাদরটা খুব টাইট করে গিট্টু দিয়ে নেবে। তাহলে আর হারাবে না। রাতের বেলা খুব করে মদ খেয়ে বৃদ্ধ বাসায় ফিরলো। ঢলতে ঢলতে স্ত্রীকে বলল- বৃদ্ধ : দেখেছো, আজকে গায়ের চাদর ঠিকঠাক আছে। স্ত্রী : তা ঠিক বলেছো, কিন্তু তোমার লুঙ্গি কই?


15.
একবার মোশাররফ করিম আমেরিকার একটি সমুদ্রসৈকতে সূর্যস্নান করছেন। এক ভদ্রলোক তার পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় জিজ্ঞেস করলেন- ভদ্রলোক: আর ইউ রিলাক্সিং? মোশাররফ: নো, আই অ্যাম মোশাররফ করিম। ভদ্রলোক এটা শোনার পর অবাক হয়ে চলে গেলেন। কিছুক্ষণ পর এক ভদ্রমহিলা মোশাররফ করিমকে জিজ্ঞেস করলেন- ভদ্রমহিলা: আর ইউ রিলাক্সিং? মোশাররফ: নো, আই অ্যাম মোশাররফ করিম। ভদ্রমহিলাও অবাক হয়ে চলে গেলেন। এমন আরো দু’জন একই প্রশ্ন করাতে মোশাররফ করিম বিরক্ত হয়ে উঠে হাঁটতে শুরু করলেন। একটু সামনে গিয়ে দেখেন বারাক ওবামা ছাতার নিচে শুয়ে বিশ্রাম নিচ্ছেন। মোশাররফ করিম কী যেন মনে করে তাকে জিজ্ঞেস করলেন- মোশাররফ: আর ইউ রিলাক্সিং? ওবামা: ইয়েস, আই অ্যাম। বাট হোয়াই? এটা শোনার পর মোশাররফ করিম কষে এক থাপ্পড় মারলেন বারাক ওবামাকে। রাগে ফুসতে ফুসতে বললেন- মোশাররফ: ওরে, ফইন্নির ঘরে ফইন্নি, ওইদিকে তরে সব মানুষ খুঁজতাছে আর তুই এইহানে ছাতার তলে বইয়া বাতাস খাইতাছোস?


16.
বাংলা ব্যাকরণ পড়ানোর সময় শিক্ষক অন্যমনস্ক এক ছেলেকে বললেন- শিক্ষক: এই ছেলে, সর্বনাম পদের দুইটা উদাহরণ দাও তো। ছেলেটি হকচকিয়ে দাঁড়িয়ে বলল- ছাত্র: কে? আমি? শিক্ষক: গুড, হয়েছে। বসো।


17
মা ছেলেকে দুধ খেতে বলছে কিন্তু ছেলে দুধ খাচ্ছে না- মা: বাবা, দুধটা খেয়ে নে। তোর অনেক বুদ্ধি হবে। তুই আইনস্টাইন হতে পারবি। ছেলে: মা মা, সত্যি কি দুধ খেলে আইনস্টাইন হওয়া যায়? মা: হ্যাঁ রে, বাবা দুধ খেলে আইনস্টাইন হওয়া যায়। ছেলে: তাহলে গরুর বাচ্চাগুলো মানে আইনস্টাইন না হয়ে বড় হয়ে গরু হয় কেন?



BANGLA REALITY PICTURES DOWNLOAD / বাংলা বাস্তবতার লেখা ছবি ডাউনলোড।


বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। 
বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন।  নিশ্চয়  অনেক ভালো আছেন সবাই।  মনের ভাব প্রকাশের মাধ্যম ভাষা হলেও বর্তমানে আমাদের ফেসবুকের দুনিয়ায় আমরা আমাদের সুখ - দুঃখ, আনন্দ বেদনা প্রকাশ করে থাকি ফেসবুকে পোস্ট করে বা লেখা পিকচার আপলোড করে।  তাই আজকে আপনাদের জন নিয়ে এলাম  এরকম কিছু লেখা পিকচার এসএমএস।  আশা  করি ভালো লাগবে সবার।  





























বাংলা জোকস ফেসবুক স্ট্যাটাস


বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
বন্ধুরা আশা করি সবাই ভালো আছেন।  আজকে আপনাদের বিনোদনের জন্য নিয়ে এলাম মজার কিছু জোকস আশা করি ভালো লাগবে সবার।

বাংলা জোকস স্ট্যাটাস,ফেইসবুক বাংলা জোকস স্ট্যাটাস! বাংলা FB জোকস অবস্থা,Whatsapp অবস্থা jokes bangla,বাংলা জোকস এফবি স্ট্যাটাস,বাংলা মজার জোকস স্ট্যাটাস,বাংলায় জোকস স্ট্যাটাস!;bangla jokes status,facebook bangla jokes status bangla fb jokes status,whatsapp status jokes bangla,bangla jokes fb status,bangla funny jokes status,jokes status in bangla,bangla noboborsho jokes,bangla noboborsho sms jokes



  সদ্য গ্রাম থেকে আসলো   এব  ভিক্ষুক পহেলা বৈশাখের দিনে। ভিক্ষা করতে করতে চলে গেলেন  রমনা বটমূলের পান্তা চত্বরে । গিয়ে দেখেতে পেলেন সবাই গণহারে পান্তা ভাত খাচ্ছে। এই দৃশ্যর সাথে মোটেই পরিচিত না থাকার কারনে সেই গ্রাম্য ভিক্ষুকের মনে নানারকমের প্রশ্ন জন্ম আসতে থাকল। ভিক্ষুক ভাবতে থাকলো আমি শহরে আইলাম  আর শহরে আকাল লাগল নাকি রে । একটু দূরে এগিয়ে গিয়ে এক ভদ্র-লোককে প্রশ্ন করলো...
ভিক্ষুক :  (একটু কৌতুহলি স্বরে) সাহেব। আপনারা সবাইপান্তা খাইতাছেন কেন?  কি হয়ছে আপনাগো..??
ভদ্রলোক: (একটু ভাব নিয়ে গম্ভীর কণ্ঠে) আরে  বুঝলে  না ব্যাপারটা...?  আমরা আমাদের পূর্ব-পুরুষদের ইতিহাস-ঐতিহ্য টা  ভুলে যায়নি । তাই... ভিক্ষুকঃ (উৎসাহী স্বরে) ওহ। বুঝছি ।। বুঝছি ।। সাব আপনেগো বাপ-দাদারা আমাগো লাহান ফকিন্নির পুত আছিলো...



ছেলেঃ আমি তোমাকে বিয়ে কি করতে চাই : মেয়েঃ কি।। তোমার সাহস তো কম নাদেখছি ...জানো আমরা কত ধনী...আমার বাবার কয়টা বাড়ি,গাড়ি আর ইন্ডাস্ট্রি আছে...আর তুমি কি আমাকে বিয়ে করতে চাও... তোমার কি আছে হ্যাঁ? ছেলেঃ আমার বাজারে ইলিশ মাছের দোকান আছে মেয়েঃ ও মাই গড।। সরি সরি সরি... আমি বুঝতে পারি নি... আরে তারাতারি চল বিয়ে করে ফেলি...



মেয়েদের মন বোঝার ক্ষমতা নববর্ষের আগের দিন। বিল্টু হেঁটে যাচ্ছিল বনের ভেতর দিয়ে। চারিদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার। হঠাৎ শোনা গেল অশরীরী আওয়াজ, বিল্টু। বিল্টু: কে? কে কথা বলে? অশরীরী: ভয় পেয়ো না। আমি ইচ্ছাপূরণ দৈত্য। আজ এই শুভদিনে আমি তোমার একটি ইচ্ছা পূরণ করব। বলো, কী চাও তুমি? সাহস ফিরে পেল বিল্টু। বলল, আমার জন্য পুরো বিশ্ব ভ্রমণ করে আসবে, এমন একটা ট্রেন সার্ভিস চালু করে দাও, যেন আমি ঘুরে ঘুরে সব দেশের নববর্ষের উৎসব উপভোগ করতে পারি। দৈত্য: এটা তো খুব কঠিন কাজ। তুমি বরং অন্য কিছু চাও। বিল্টু: তাহলে আমাকে এমন ক্ষমতা দাও, আমি যেন মেয়েদের মন বুঝতে পারি। দৈত্য: ট্রেন কি এসি, নাকি নন-এসি লাগবে?



*বিয়ে করতে পারব না প্রেমিক ও প্রেমিকার মধ্যে কথা হচ্ছে।* প্রেমিক: আমি বোধ হয় তোমাকে বিয়ে করতে পারব না গো। প্রেমিকা: কেন? প্রেমিক: আমার বাড়িতে ব্যাপারটা মেনে নেবে না। প্রেমিকা: কে কে আছে তোমার বাড়িতে? প্রেমিক:  আমার একটা  স্ত্রী আর দুই টা সন্তান ।



ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্ন: গুগল নারী নাকি পুরুষ? চাকরিপ্রার্থী: নির্ঘাৎ নারী, স্যার। প্রশ্নকর্তা: কীভাবে এতটা নিশ্চিত হলেন আপনি ? চাকরিপ্রার্থী: কোনো প্রশ্ন শেষ করতে দেয় না তো স্যার, শুরুর সঙ্গে সঙ্গেই কমপক্ষে ২০ টি  সাজেশন হাজির করে বসে। প্রশ্নকর্তা: ভেরি গুড। আপনি সিলেক্টেড। কালই জয়েন করুন আমাদের কোম্পনিতে।



স্ত্রী: স্বপ্নে দেখলাম ওই হীরের নেকলেসটা শেষপর্যন্ত তুমি কিনে দিচ্ছো আমাকে আঃ কি মজা।। স্বামী: আমিও একই স্বপ্ন দেখলাম, সুইটহার্ট। তবে আমার স্বপ্নটা একটু লম্বা ছিল। স্ত্রী: সো নাইস। তুমি কী দেখলে পরে হে ? স্বামী: আমি বিল দিতে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ পেছন থেকে তোমার বাবা আমার হাত চেপে ধরলো- না, জামাই। এই বিলটা আমাকেই দিতে দাও.  আমি আর কি বলবো তখন। ।



দুই ভিক্ষুকের মধ্যে আলাপ হচ্ছে- ১ম ভিক্ষুক : আমার যদি ৫ কোটি টাকা থাকতো রে বন্ধু২য়। ভিক্ষুক : তাইলে তুই কী করতি? ১ম ভিক্ষুক : তাইলে আমি একটা একটা শপিংমল বানাইতাম। ২য় ভিক্ষুক : শপিংমল দিয়া তুই কী করবি শালা? ১ম ভিক্ষুক : শপিংমলের সামনে বইসা ভিক্ষা করতাম আমি। 



ছেলেঃ আমি আর স্কুলে যাব না আর বাবা। বাবাঃ কেনরে খোকা, লেখাপড়া করতে ভালো লাগে না তোর ? ছেলেঃ তা নয় বাবা।  স্কুলের টিচাররা কিছু জানে না বাবা । সবসময় শুধূ ছাত্রদেরই পড়া জিজ্ঞেস করে। .



এক বৃষ্টির দিনে বল্টু তার কাজের লোককে বলছে- বল্টু  : রহিম, বাগানে পানি দিতে যা।  রহিম : হুজুর আজকে তো বৃষ্টি হচ্ছে। বল্টু: বৃষ্টি হলে ছাতা নিয়ে যা



হব্বরঃ আমার বয়স পঁচাশি বছর হলো, পৃথিবীতে আমার কোন শত্রু নাই।  জব্বরঃ আবাক কান্ড,এতো বছরেও পৃথিবীতে আপনার কোন শত্রু হয়নি। হব্বর ঃ যারা হয়েছিল,তারা অনেক আগে মারা গেছে তো ।



স্ত্রীঃ আমি যদি হঠাৎ মারা যাই। তাহলে তুমি কি করবে জানু? স্বামীঃ তুমি মরে গেলে আমি পাগলই হয়ে যাব সোনা । স্ত্রীঃ আরেকটা বিয়ে করবেনা তো তোমি ? স্বামীঃ পাগল হয়ে গেলে তো মানুষ কত কিছুই করে করতেও পারি। ।



স্ত্রী : কী ব্যাপার। বাজার থেকে পেঁয়াজ আননি কেন, দাম বেশি বলে কি পেঁয়াজ আনবে না তুমি ? স্বামী : না, ঠিক তা নয় একদম।। স্ত্রী : তাহলে কেন ? স্বামী : পেঁয়াজ কাটতে বসে তুমি প্রতিদিন চোখের জল ফেলবে, দৃশ্যটা আমি সহ্য করতে পারি না তো তাই।



দাদা আর দাদী তাদের ৮৩ বছর বিবাহবার্ষিকীতে ইচ্ছা হলো, তারা তাদের প্রথম প্রেমের স্মৃতি রোমন্থন করবেন। তারা প্রথম প্রথম যেভাবে প্রেম করতেন সেভাবে ডেটিং এ যাওয়ার প্ল্যান করলেন। তো দাদা সেজেগুজে ফুল নিয়ে পার্কে গিয়ে অপেক্ষা করছিলেন যেখানে তারা আগে দেখা করতেন সারাদিন অপেক্ষা করার পরও দাদী এল না । তো দাদা রেগে মেগে বাড়িতে গিয়ে দেখলেন যে দাদী বসে আছে। দাদা রেগে বললেনঃ পার্কে আসলে না কেন তোমি ?? দাদী লজ্জিত গলায় বললেনঃ আম্মা বের হতে দেয় নি।



তিন বন্ধু ঘুম থেকে উঠে একজন আরেকজনকে স্বপ্নের কথা বর্ণনা করছে। প্রথম বন্ধুঃ জানিস আমি স্বপ্নে দেখলাম, মরুভুমির সব বালি সোনা হয়ে গেছে আর আমি সেগুলোর মালিক হয়ে গেছি। দ্বিতীয় বন্ধুঃ আমি স্বপ্নে দেখলাম আকাশের সব তারা স্বর্ণমুদ্রা হয়ে গেছে আর আমি তার মালিক হয়ে গেছি। তৃতীয় বন্ধুঃ আমি স্বপ্নে দেখলাম এতো কিছু পেয়ে তোরা খুশিতে হার্টফেল করেছিস আর মরবার আগে আমাকে তোদের সব সম্পদ উইল করে দিয়ে গেছিস এখন সবকিছুর মালিক আমি 



tag: বাংলা জোকস স্ট্যাটাস,ফেইসবুক বাংলা জোকস স্ট্যাটাস! বাংলা FB জোকস অবস্থা,Whatsapp অবস্থা jokes bangla,বাংলা জোকস এফবি স্ট্যাটাস,বাংলা মজার জোকস স্ট্যাটাস,বাংলায় জোকস স্ট্যাটাস!;bangla jokes status,facebook bangla jokes status bangla fb jokes status,whatsapp status jokes bangla,bangla jokes fb status,bangla funny jokes status,jokes status in bangla,bangla noboborsho jokes,bangla noboborsho sms jokes  

বাংলা মজার হাসির এসএমএস /BANGLA VERY FUNNY JOKSE SMS



বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম ।
বন্ধুরা আশা করি ভালো আছেন।  বিনোদন মানুষের  জীবনে  অপরিহার্য। বেঁচে থাকার জন্য বিনোদন প্রয়োজন । আর হালকা বিনোদনের জন্য ই আজকের আয়োজন : কেমন লাগল জানাবেন....

bangla funny jokes sms download,bengali funny jokes sms,new bangla funny jokes sms,bangla best funny jokes sms,www.bangla funny jokes sms.com,funny jokes sms in bangla,bangla very funny jokes sms, বাংলা ফানি জোকস এসএমএস ডাউনলোড,বাংলা মজার কৌতুক এসএমএস, বাংলা বেস্ট নতুন মজার ফেসবুক স্টাটাস


ডাক্তার: ভালো স্বাস্থের জন্য প্রত্যেকদিন ব্যায়াম করবেন। রোগী: আমি প্রত্যেকদিন ক্রিকেট খেলি। ডাক্তার: কতক্ষণ খেলেন? রোগী: যতক্ষণ ব্যাটারিতে চার্জ থাকে।



রোগী: এই ঔষুধ খেলে আমার অসুখ সারবেতো? ডাক্তার: আস্থে আস্থে সেরে যাবে। রোগী: তাহলে আমি আসি স্যার। ডাক্তার: আমার ফী দিয়ে যান। রোগী: আস্থে আস্থে দিয়ে যাবো।



রোগী: আমার ভীষণ পেট ব্যাথা! ডাক্তার: আপনার পায়খানা কেমন? রোগী: গরীব মানুষ পায়খানা আর কেমন হবে! ৩ পাশে বেড়া, আর সামনে ছিড়া ছালার পরদ্দা।



ডাক্তার: অভিনন্দন! আপনার জোমজ বাচ্ছা হয়েছে। মহিলা: হবেইতো! Filmকি এমনি এমনি দেখেছি! Dhom-2, Housefull-2, Jannat-2, Raz-2. ডাক্তার: ভাগ্যিস Dhilli-6 দেখেননি!



ডাক্তার: আজ কেমন আসেন? রোগী: ভালো তবে শ্বাস-প্রশ্বাস নিতে কুব কষ্ট হচ্ছে! ডাক্তার: চিন্তর কিছুনা, ওটা যাতে বন্ধ হয় সে ব্যবস্থা করছি।



রোগী: স্যার আমার ওজন কমাতে চাই! ডাক্তার: সকালে দুইটা রুটি, দুপুরে হ্যাফপ্লেট ভাত ও রাতে একটা রুটি খাবেন। রোগী: এগুলো কি খাওয়ার আগে খাবো না পরে খাবো?



রোগী: ডাক্তার আমি কম শুনি। ডাক্তার: বলেন তো ছয়! রোগী: নয়। ডাক্তার: মরাহাবা! আপনিতো কানে বেশি শোনেন!



ডাক্তার: বলছি না, এক বছরের শিশু যা খায় তাই খাবেন! রোগী: পেরে উঠছি নাতো!\n\n ডাক্তার: কি কি খাচ্ছেন? রোগী: মাটি, জুতার ফিতা, কাগজ ইত্যাদি!



রোগী: কি ব্যাপার আপনার মলম যে কাজ করছে না? ডাক্তার: মলক কোথায় লাগিয়েছেন? রোগী: জাম গাছে।\n\n ডাক্তার: জাম গাছে কেন? রোগী: আপনি তো বলেছেন, যে জায়গায় ব্যাথা পেয়েছি সে জায়গায় লাগাতে!



রোগী: কাল হা করে ঘুমাতে যেয়ে আমার মুখের ভিতর একটা ইঁদুর ঢুকে গেছে।\n\n ডাক্তার: আজ হা করে মুখের ভিতর একটা বিড়াল ঢুকিয়ে দিয়ে, ইঁদুর কে ধরবেন।



ডাক্তার: আপনি বাবা হচ্ছেন! ভ্দ্রলোক: আমি যে বাবা হচ্ছি সেটা যেন আমার স্ত্রী না জানে! ডাক্তার: কেন? ভদ্রলোক: আমি তাকে "Surprise" দিতে চাই! ডাক্তার: কি!



রোগী: ডাক্তার সাহেব আমার পাতলা পায়খানা হয়েছে, আপনি ঔষধ দেন। ডাক্তার: কেমন পাতলা?\n\n রোগী: এমন পাতলা যে আপনি কুলি করতে পারবেন! ডাক্তার: What! ওয়াক থু!



১ম বন্ধু: দোস্ত, আমার বউটারে আর বিশ্বাস নাই। খালি মিথ্যা কথা কয়। কী যে করি! ২য় বন্ধু: কেন, কী হইছে দোস্ত? ১ম বন্ধু: আর কইস না। কাল রাতে আমি বাড়ি ছিলাম না। সকালে আইসা দেখি বউ ঘরে নাই। দুপুরে ফিরতেই জিগাইলাম, কই গেছিলা? কয় তার বোনের বাড়িতে বেড়াতে গেছিল।\n\n ২য় বন্ধু: হুম, তয় বিশ্বাস না করার কী হইল? ১ম বন্ধু: আরে তার বোনতো রাতে আমার লগে ছিল।



স্ত্রী: একটা কথা বলবো? স্বামী: হ্যাঁ গো, অবশ্যই; বলো স্ত্রী: মারবে নাতো?\n\n স্বামী: কী বলছো, তোমাকে মারবো কেন? স্ত্রী: রাগ করবে নাতো? স্বামী: একদমই না, কী হয়েছে বলতো\n\n স্ত্রী: আমি কনসিভ করেছি, প্রেগন্যান্ট। স্বামী: হুরররে! পাগলী বলে কী, এটাতো শুভ সংবাদ; ভয় পেয়েছিলে কেন? স্ত্রী: কলেজে পড়ার সময় একবার আব্বুকে বলার পর প্রচুর মার খেয়েছিলাম



স্বামী: ঠিকঠাক ঢুকেছে? স্ত্রী: হুম স্বামী: ব্যাথা পাও? স্ত্রী: না স্বামী: ভালো লাগছে? স্ত্রী: হুম স্বামী: তাহলে চলো, আর না ঘুরে এই জুতাটাই কিনি।



নব বিবাহিত স্বামী-স্ত্রী রাতে ট্রেন ভ্রমন করছেন। হঠাৎ পুরো ট্রেনের ইলেক্ট্রিসিটি চলে গেল,\n\n বেশ কিছুক্ষণ পর আবার সব আলো জ্বলে উঠলো….. স্বামী: আগে যদি জানতাম এতক্ষণ আন্ধকার থাকবে\n\n তাহলে এর সদ্ব্যবহার করে আনেকগুলি চুমু খেতে পারতাম। স্ত্রী: তুমি না……. তাহলে এতক্ষণ কে ছিল



বল্টু একদিন গেছে সাগরে গোসল করতে| হঠাৎ একটা বড় ঢেউ এসে তার প্যান্ট ভাসিয়ে নিয়ে যায়| বল্টু তো চিন্তায় পড়ে গেল |\n\n কি করে সে রুমে যাবে| এমন সময় সে তার লজ্জা স্থানে হাত দিয়ে উঠে আসছিল| এমন সময় এক মেয়ে তার এ অবস্থা দেখে বলল, আপনি যদি সত্যি পুরুস হতেন|\n\n তাহলে হাত উঠিয়ে চলতেন| তখন বল্টু বলল,আপনি যদি সত্যির নারি হতেন| তাহলে এমনিতেই হাত সরে যেত|



ঔষুধের দোকানে দেখা হল দুইবন্ধুর। – কীরে, কী কিনছিস? – মাথাটা বড্ড ধরছে। মাথা- ধরার ট্যাবলেট কিনছি।\n\n – কাল আমারও মাথা ধরেছিল, বউ আদর করে বিছানায় শুইয়ে আধঘন্টা টিপে দিল। মাথা-ব্যথা সেরে গেল। কোনো ওষুধ লাগেনি। তুইও তাই করলে পারিস।\n\n – দারুন আইডিয়া দোস্ত! তা তোর বউকে এখন কোথায় পাওয়া যাবে



পল্টু : রোজ সকালে ২০ টা মেয়ে আমার জন্যে অপেক্ষা করে ! বল্টু : কেন !!?? পল্টু : আরে আমি গার্লস কলেজের বাস ড্রাইভার !



গানের শিক্ষক এসেছে বল্টুরে গান শিখাতে....... শিক্ষকঃ বল্টু, তুই কয়টা গান পারস ?? বল্টুঃ ৪ টা গান পারি । শিক্ষকঃ দেখি কি কি গান জানস...গা একটু . .\n\n বল্টুঃ ১.ইয়া আলী, পকেট খালি, জানু তুই আমারে কি ভাবে ছ্যাকা দিলি?? . . . ২. ধাক ধাক কার নে লাগা, হালা রে ধইরা গালে ২টা থাপ্পর লাগা!! . . .\n\n ৩. দিল তুহি হে বাতা, কেনো তোমার বাথরুমের বদনা ফাঁটা! ?? . . . ৪. ধুম মা চালে ধুম মা চালে ধুম, কাল অবরোধে দিবো সেই লেভেলের ঘুম..!! বল্টুর গান শুনে শিক্ষক বেহুশ



বলটু গেল শারীরিক শিক্ষা পরীক্ষা দিতে বলটুর প্রশ্ন এলো : ধর্ষণ কাকে বলে ? বলটুর উত্তরঃ . . . . . . . . . কর্তার ইচ্ছায় কর্তীর অনিচ্ছায়,\n\n হস্তেরউপর হস্ত ফেলিয়া,জোর পূর্বক বস্ত্র খুলিয়া, একটি নির্দিষ্ট বিন্দুকে কেন্দ্র করিয়া অপর\n\n একটি লম্ব দন্ড অনবরত উঠানামা করিলে যে ঘর্ষনের সৃষ্টি হয় এবং ঘর্ষনের পরে\n\n যে বর্ষনের সৃষ্টি হয়তাহাকে ধর্ষণ বলে। খাতা দেখে শিক্ষক বেহুশ



স্বামী: জলদি ঘরের সব দামি জিনিসপত্র লুকিয়ে ফেলো ! আমার কিছু বন্ধু বাড়ি আসছে।\n\n স্ত্রী: কেন !? কি হবে ? তোমার বন্ধুরা কি সেসব চুরি করবে ? স্বামী: না ! নিজেদের জিনিস চিনে ফেলতে পারে !



স্যার: বলোতো B.B.C এর পুরো বাক্য কি? বল্টু:স্যার, বর বিস্কুট কোম্পানি।\n\n স্যার: ভারী বেয়াদপ ছাত্র। বল্টু: স্যার আপনারটাও ঠিক আছে।



দুই বন্ধুর মধ্যে কথা হচ্ছে:- ১ম বন্ধু: তোর girl friend তকে ফোনদিলে তোর মা তকে বকে না??? ২য় বন্ধু: না ১ম বন্ধু:কেন??\n\n ২য় বন্ধু:কারন আমি আমার GF এর নাম bettery low নামে সেভ করছি।কল আসলে মা চার্জে দেয় তখন আমি কল ধরি



বড় ভাই : আমার গান তোর কেমন লাগল? ছোট ভাই : তোমার আসলে টিভিতে চান্স পাওয়া উচিত।\n\n বড় ভাই : আমি কি সত্যিই এত ভাল গান করি? ছোট ভাই : না, মানে টিভিতে হলে চ্যানেলটা বদলে দিতে পারতাম।



সুনীল আকাশ, নির্মল বাতাস। উত্তাল তরঙ্গ, মুক্ত বিহঙ্গ। বাজে বাঁশি, চাঁদের হাসি। আমি ছাগল কত সুন্দর, এস এম এস পরছি আমি এক বান্দর।



বন্ধু : কিরে মন খারাপ করে বসে আছিস কেন ?? পল্টু : এক বন্ধুকে তিন লাখ টাকা ধার দিয়েছিলাম প্লাস্টিক সার্জারির জন্যে .. বন্ধু : তো ? সে ফেরত দিচ্ছে না ?!\n\n পল্টু :সার্জারির পরতো তাকে চিনতেই পারছি না !!



দাদা : তার নাতীকে বলছে, যা পালা তাড়াতাড়ি তুই আজকে স্কুলে যাস নাই তাই তোর টিচার বাড়িতে আসছে।\n\n নাতী : আমি পালাবো না, তুমি বরং পালাও কারণ আমি স্যারকে বলেছি আমার দাদা মারা গেছে তাই স্কুলে যাইনি।



শাশুড়ি বলছে: মা আজ থেকে তুমি এ বাড়িরই একজন সদস্য। আমার মেয়ে তুমি, আমাকে তুমি মা ডাকবে। নতুন বউ : আচ্ছা মা।\n\n সারা দিনের কাজ শেষে জামাই বাসায় আসছে কলিংবেল বেজে উঠলো। শাশুড়ি : এই কে এলো, দেখোতো বউ মা নতুন বউ : মা! মা!! ভাইয়া এসেছে।



মেয়ে: এক ভিখারীকে দেখে আচ্ছা তোমাকে কোথায় যেন দেখেছি ভিখারী : আরে,চিনতে পারলেন না !আমরা তো ফেসবুক ফ্রেন্ড ..!!



ছেলে : বাবা তুমি অন্ধকারে লিখতে পারো? বাবা : পারি। কি লিখতে হবে?\n\n ছেলে : বেশি কিছু না বাবা। শুধু আমার স্কুলের রিপোর্ট কার্ডে একটি স্বাক্ষর দিলেই হবে।



ছেলে : আচ্ছা মা, তোমার চুল এত সাদা কেন? মা : ছেলেমেয়ে দুষ্টু হলে বাবা-মায়ের চুল এমনি এমনি সাদা হয়ে যায়। ছেলে : তাই, এ জন্যই তো নানির মাথার চুল আরো বেশি সাদা।



প্রেমিকার বাবা : তুমি কি আমার মেয়ের সব ইচ্ছে পূরণ করতে পারবে? প্রেমিক : জ্বি, পারবো।\n\n প্রেমিকার বাবা : এত শিওর হচ্ছ কী করে? প্রেমিক : আপনার মেয়ে বলেছে, সে আমাকে ছাড়া কিছুই চায় না



মেয়ে : আজকে আমার বাবা তোমার বাইকে আমাকে দেখে ফেলেছে | ছেলে : সেকি ! তারপর ? মেয়ে : তারপর আর কি , বাসের ভাড়াটা ফেরত নিয়ে নিল !!



এক লোক জুতা কিনতে গেছে.....!!!! দোকানদার : কত নাম্বার এর জুতা লাগবে?\n\n ক্রেতা : ৩৪ নম্বর দোকানদার : কি কিনতে আইছেন তা আগে ভাল ভাবে মনে করেন



সদ্য বিবাহিত এক পাবলিক বাসর ঘরে যাবার আগে তার বন্ধুর সাথে কথা বলতেছে: বর: দোস্ত ঘরে ঢুইকা প্রথমে বউরে কি বলবো রে ??\n\n বন্ধু : প্রথমে তার প্রশংসা করবি যেমন: তোমার মত সুন্দরি আমি আর দুইটা দেখি নাই বর : ঠিক আছে আমি তাইলে ভিতরে যাই\n\n বাসর ঘরের দরজার কাছে গিয়া বর আবার বন্ধুর কাছে ফেরত আসল বর: ঐ তার পরে কি বলবো রে ???\n\n বন্ধু : তারপরে বউকে জড়ায়ে ধরে বলবি "I LOVE U" বর : (ব্যাপক নার্ভাস ) ঠিক ঠিক বলছিস ....... আমি ভিতরে যাই\n\n কিন্তু সে আবার দরজার কাছে গিয়া বন্ধুর কাছে ফেরত আসল বর: তারপরে কি বলবো রে??\n\n বন্ধু : (রেগে গিয়ে) তোরে আর কিছু কি বলতে হবে.....এক কাজ কর তুই থাক ..আমি বাসর ঘরে যাই



এক লোক বাসের জন্য অপেক্ষা করছিল , বাসের দেরি দেখে সে ২টা কলা কিনলো ।\n\n একটা কলা খাওয়া শেষ হতেই বাস চলে আসলো। লোকটা অন্য কলাটা পকেটে রেখে বাসে উঠে দাড়ালো ...\n\n... একটু পর পর সে হাত দিয়ে দেখতে লাগলো যে কলাটা ঠিক আছে নাকি..। একটু পরে তার পাশের লোক তাকে বলে ভাই এই বার ছাড়েন আমি সামনে নেমে যাব মেয়েদের ক্লাসে এক স্যার গিয়েছে ক্লাস নিতে দুর্ভাগ্যক্রমে তার প্যান্টের চেন খোলা ছিল\n\n তাই দেখে মেয়েরা হাসতে শুরু করলো এতে স্যার রেগে গিয়ে বললো ,\n\n বেশি হাসলে আমি বাহির করে দাড়া করায়ে রাখব



রোগী: ডাক্তার সাব! বেশীদিন বাচোনের কোন উপায় আছে কি? ডাক্তার: যান বিয়ে করে ফেলুন।\n\n রোগী: ক্যান? বিয়া করলে কি বেশিদিন বাচন যায়? ডাক্তার: তা বলতে পারব না। তবে এটা বলতে পারি\n\n যে আপনি বিয়ে করার পর আর বেশিদিন বাঁচার চেষ্টাই করবেন না।



দুই মাতাল রেললাইন ধরে হাঁটতে হাঁটতে এগিয়ে যাচ্ছে।\n\n —একজন বলল এত লম্বা সিঁড়ি! উঠতে উঠতে ক্লান্ত হয়ে গেলাম। অন্যজন :আরেকটু অপেক্ষা করো। ওই দেখো, লিফট আসছে।



! ছেলেপক্ষ গেছে মেয়ে পক্ষের বাড়িতে। কথাবার্তার এক পর্যায়ে ছেলে-\n\n মেয়েকে একান্তে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হল। মেয়ে : তো, কি সিদ্ধান্ত নিলেন..?\n\n ছেলে : সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আমার একটা ইচ্ছা আছে। মেয়ে : কি ইচ্ছা..?\n\n ছেলে : আপনার সাথে একবার বৃষ্টিতে ভিজবো। মেয়ে : উফফ ! আপনি কি রোম্যানটিক।\n\n ছেলে : ইয়ে, আসলে ব্যাপার সেইটা না। ব্যাপার হল আপনি যেই পরিমান মেক-আপ করেছেন,\n\n বৃষ্টিতে না ভিজলে আপনার আসল চেহারা দেখা যাবেনা।



আপনার কি মেয়েদের পছন্দ ? মেয়েদের কথাবার্তা শুনতে চান ? মেয়েরা সর্বদা আপনাকে ঘিরে থাকুক চান ? ..থাহলে ফুচকা বেচুন !!



দাদা আর দাদী তাদের ৬০ বছর বিবাহবার্ষিকীতে ইচ্ছা হলো, তারা তাদের প্রথম প্রেমের স্মৃতি রোমন্থন করবেন।\n\n । তারা প্রথম প্রথম যেভাবে প্রেম করতেন সেভাবে ডেটিং এ যাওয়ার প্ল্যান করলেন!! তো দাদা সেজেগুজে ফুল নিয়ে পার্কে গিয়ে অপেক্ষা করছিলেন যেখানে তারা আগে দেখা করতেন!!\n\n সারাদিন অপেক্ষা করার পরও দাদী এল না। । দাদা রেগে মেগে বাড়িতে গিয়ে দেখলেন যে দাদী বসে আছে।\n\n দাদা রেগে বললেনঃ “পার্কে আসলে না কেন??” দাদী লজ্জিত গলায় বললেনঃ “আম্মা বের হতে দেয় নি!



মাকে বলছে.... বাচ্চা: আম্মু, প্রস্রাব করতে যাব। মা: যাও। (প্রস্রাব করে আসার পর)\n\n বাচ্চা: জানো আম্মু, টয়লেটে না ম্যাজিক আছে... মা: কিসের ম্যাজিক ???\n\n বাচ্চা: আমি টয়লেটের দরজা খুললাম, অমনি আপনাআপনি লাইট জ্বলে উঠল, আবার বন্ধ করলাম, সাথে সাথে লাইট ও বন্ধ হয়ে গেল। . . . . . .\n\n মা: ওরে আমারে মাইরালা!! হারামজা* তুই ফ্রিজে প্রস্রাব করে আসলি !!! #



প্রেমিকা তার প্রেমিককে রাতে রোমান্টিক মেসেজ পাঠাচ্ছে মেয়েঃ ঘুমিয়ে আছো তো স্বপ্ন পাঠাও, জেগে আছো তো ভাবনা পাঠাও,\n\n যদি কাঁদছো তো চোখের জল পাঠাও..। । ....। ছেলেঃ প্রিয়তমা পায়খানা করতেছি...কি পাঠাবো?



্বামী তার গর্ভবতী স্ত্রীর খোঁজ নেওয়ার জন্য হাসপাতালে ফোন করলো। কিন্তু সে ভুলে ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ফোন করে জিজ্ঞেস করলো????\n\n স্বামী :- এখন অবস্থা কেমন? আর, উত্তর শুনে তো স্বামী বেহুঁশ ওপাশ থেকে উত্তর দিলো,\n\n . . . . . . অবস্থা ভালই ৩জন আউট হইছে। আর আশা করি বাকি ৭জন লাঞ্চের পরে আউট হবে।



একবার এক মহিলা মারা গেছেন। লাশ নিয়ে যাচ্ছেন তার স্বামী।\n\n স্বামীর পিছনে একটি কুকুর, এর পিছনে কয় এক হাজার লোক। এক লোক এসে স্বামীকে জিজ্ঞাসা করলো যে,\n\n –কি হইছে ভাই…এত লোকজন কেন? –আমার বউ মারা গেছে\n\n – সরি, তো কিভাবে মারা গেল? –ওইযে কুকুরটা দেখতে পাচ্ছেন এর কামড় এ\n\n – ভাই আমারে একটু ধার দিবেন আপনার কুকুরটা। – ঠিক আছে তাইলে লাইন এর পিছনে গিয়া সিরিয়াল দেন।



মেয়েদের মন ছেলেদের চেয়ে বেশী পরিষ্কার কারণ উহা ঘন ঘন বদলায়, কারনে বদলায়, অকারনে বদলায়! আর বারে বারে বদলালে পরিষ্কার তো থাকবেই!!



বাসর রাতে স্বামী তাঁর বউয়ের চোখে বারবার চুমু দিচ্ছে.... এতে বউ খানিকটা বিব্রত হয়ে স্বামীকে জিজ্ঞাসা করলো....\n\n বউঃ “আচ্ছা, সত্যি বলতো বারবার এতো চোখে চুমু দিচ্ছ কেন?” স্বামীঃ “তোমার চোখ হলো আমার কাছে ভালোবাসার বই,\n\n যতই দেখি ততবার শুধু পাঠ করতে মন চায়” বউঃ “নিচে লাইব্রেরীতে আগুন জ্বলছে,আর\n\n তুমি বই নিয়ে ব্যস্ত” !!!!



টিচারঃ বলো তো বল্টু,মেয়েদের নামের আগে মিস লাগানো থাকে কেন.........? বল্টুঃ স্যার মেয়েরা খালি মিসকল দেয়, তো তাই !!!.................. হাঃ হাঃ হাঃ Sir পুরাই Shocked.



tag: bangla funny jokes sms download,bengali funny jokes sms,new bangla funny jokes sms,bangla best funny jokes sms,www.bangla funny jokes sms.com,funny jokes sms in bangla,bangla very funny jokes sms, বাংলা ফানি জোকস এসএমএস ডাউনলোড,বাংলা মজার কৌতুক এসএমএস, বাংলা বেস্ট নতুন মজার ফেসবুক স্টাটাস