বাংলা জোকস ফেসবুক স্ট্যাটাস


বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম।
বন্ধুরা আশা করি সবাই ভালো আছেন।  আজকে আপনাদের বিনোদনের জন্য নিয়ে এলাম মজার কিছু জোকস আশা করি ভালো লাগবে সবার।

বাংলা জোকস স্ট্যাটাস,ফেইসবুক বাংলা জোকস স্ট্যাটাস! বাংলা FB জোকস অবস্থা,Whatsapp অবস্থা jokes bangla,বাংলা জোকস এফবি স্ট্যাটাস,বাংলা মজার জোকস স্ট্যাটাস,বাংলায় জোকস স্ট্যাটাস!;bangla jokes status,facebook bangla jokes status bangla fb jokes status,whatsapp status jokes bangla,bangla jokes fb status,bangla funny jokes status,jokes status in bangla,bangla noboborsho jokes,bangla noboborsho sms jokes



  সদ্য গ্রাম থেকে আসলো   এব  ভিক্ষুক পহেলা বৈশাখের দিনে। ভিক্ষা করতে করতে চলে গেলেন  রমনা বটমূলের পান্তা চত্বরে । গিয়ে দেখেতে পেলেন সবাই গণহারে পান্তা ভাত খাচ্ছে। এই দৃশ্যর সাথে মোটেই পরিচিত না থাকার কারনে সেই গ্রাম্য ভিক্ষুকের মনে নানারকমের প্রশ্ন জন্ম আসতে থাকল। ভিক্ষুক ভাবতে থাকলো আমি শহরে আইলাম  আর শহরে আকাল লাগল নাকি রে । একটু দূরে এগিয়ে গিয়ে এক ভদ্র-লোককে প্রশ্ন করলো...
ভিক্ষুক :  (একটু কৌতুহলি স্বরে) সাহেব। আপনারা সবাইপান্তা খাইতাছেন কেন?  কি হয়ছে আপনাগো..??
ভদ্রলোক: (একটু ভাব নিয়ে গম্ভীর কণ্ঠে) আরে  বুঝলে  না ব্যাপারটা...?  আমরা আমাদের পূর্ব-পুরুষদের ইতিহাস-ঐতিহ্য টা  ভুলে যায়নি । তাই... ভিক্ষুকঃ (উৎসাহী স্বরে) ওহ। বুঝছি ।। বুঝছি ।। সাব আপনেগো বাপ-দাদারা আমাগো লাহান ফকিন্নির পুত আছিলো...



ছেলেঃ আমি তোমাকে বিয়ে কি করতে চাই : মেয়েঃ কি।। তোমার সাহস তো কম নাদেখছি ...জানো আমরা কত ধনী...আমার বাবার কয়টা বাড়ি,গাড়ি আর ইন্ডাস্ট্রি আছে...আর তুমি কি আমাকে বিয়ে করতে চাও... তোমার কি আছে হ্যাঁ? ছেলেঃ আমার বাজারে ইলিশ মাছের দোকান আছে মেয়েঃ ও মাই গড।। সরি সরি সরি... আমি বুঝতে পারি নি... আরে তারাতারি চল বিয়ে করে ফেলি...



মেয়েদের মন বোঝার ক্ষমতা নববর্ষের আগের দিন। বিল্টু হেঁটে যাচ্ছিল বনের ভেতর দিয়ে। চারিদিকে ঘুটঘুটে অন্ধকার। হঠাৎ শোনা গেল অশরীরী আওয়াজ, বিল্টু। বিল্টু: কে? কে কথা বলে? অশরীরী: ভয় পেয়ো না। আমি ইচ্ছাপূরণ দৈত্য। আজ এই শুভদিনে আমি তোমার একটি ইচ্ছা পূরণ করব। বলো, কী চাও তুমি? সাহস ফিরে পেল বিল্টু। বলল, আমার জন্য পুরো বিশ্ব ভ্রমণ করে আসবে, এমন একটা ট্রেন সার্ভিস চালু করে দাও, যেন আমি ঘুরে ঘুরে সব দেশের নববর্ষের উৎসব উপভোগ করতে পারি। দৈত্য: এটা তো খুব কঠিন কাজ। তুমি বরং অন্য কিছু চাও। বিল্টু: তাহলে আমাকে এমন ক্ষমতা দাও, আমি যেন মেয়েদের মন বুঝতে পারি। দৈত্য: ট্রেন কি এসি, নাকি নন-এসি লাগবে?



*বিয়ে করতে পারব না প্রেমিক ও প্রেমিকার মধ্যে কথা হচ্ছে।* প্রেমিক: আমি বোধ হয় তোমাকে বিয়ে করতে পারব না গো। প্রেমিকা: কেন? প্রেমিক: আমার বাড়িতে ব্যাপারটা মেনে নেবে না। প্রেমিকা: কে কে আছে তোমার বাড়িতে? প্রেমিক:  আমার একটা  স্ত্রী আর দুই টা সন্তান ।



ইন্টারভিউ বোর্ডে প্রশ্ন: গুগল নারী নাকি পুরুষ? চাকরিপ্রার্থী: নির্ঘাৎ নারী, স্যার। প্রশ্নকর্তা: কীভাবে এতটা নিশ্চিত হলেন আপনি ? চাকরিপ্রার্থী: কোনো প্রশ্ন শেষ করতে দেয় না তো স্যার, শুরুর সঙ্গে সঙ্গেই কমপক্ষে ২০ টি  সাজেশন হাজির করে বসে। প্রশ্নকর্তা: ভেরি গুড। আপনি সিলেক্টেড। কালই জয়েন করুন আমাদের কোম্পনিতে।



স্ত্রী: স্বপ্নে দেখলাম ওই হীরের নেকলেসটা শেষপর্যন্ত তুমি কিনে দিচ্ছো আমাকে আঃ কি মজা।। স্বামী: আমিও একই স্বপ্ন দেখলাম, সুইটহার্ট। তবে আমার স্বপ্নটা একটু লম্বা ছিল। স্ত্রী: সো নাইস। তুমি কী দেখলে পরে হে ? স্বামী: আমি বিল দিতে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ পেছন থেকে তোমার বাবা আমার হাত চেপে ধরলো- না, জামাই। এই বিলটা আমাকেই দিতে দাও.  আমি আর কি বলবো তখন। ।



দুই ভিক্ষুকের মধ্যে আলাপ হচ্ছে- ১ম ভিক্ষুক : আমার যদি ৫ কোটি টাকা থাকতো রে বন্ধু২য়। ভিক্ষুক : তাইলে তুই কী করতি? ১ম ভিক্ষুক : তাইলে আমি একটা একটা শপিংমল বানাইতাম। ২য় ভিক্ষুক : শপিংমল দিয়া তুই কী করবি শালা? ১ম ভিক্ষুক : শপিংমলের সামনে বইসা ভিক্ষা করতাম আমি। 



ছেলেঃ আমি আর স্কুলে যাব না আর বাবা। বাবাঃ কেনরে খোকা, লেখাপড়া করতে ভালো লাগে না তোর ? ছেলেঃ তা নয় বাবা।  স্কুলের টিচাররা কিছু জানে না বাবা । সবসময় শুধূ ছাত্রদেরই পড়া জিজ্ঞেস করে। .



এক বৃষ্টির দিনে বল্টু তার কাজের লোককে বলছে- বল্টু  : রহিম, বাগানে পানি দিতে যা।  রহিম : হুজুর আজকে তো বৃষ্টি হচ্ছে। বল্টু: বৃষ্টি হলে ছাতা নিয়ে যা



হব্বরঃ আমার বয়স পঁচাশি বছর হলো, পৃথিবীতে আমার কোন শত্রু নাই।  জব্বরঃ আবাক কান্ড,এতো বছরেও পৃথিবীতে আপনার কোন শত্রু হয়নি। হব্বর ঃ যারা হয়েছিল,তারা অনেক আগে মারা গেছে তো ।



স্ত্রীঃ আমি যদি হঠাৎ মারা যাই। তাহলে তুমি কি করবে জানু? স্বামীঃ তুমি মরে গেলে আমি পাগলই হয়ে যাব সোনা । স্ত্রীঃ আরেকটা বিয়ে করবেনা তো তোমি ? স্বামীঃ পাগল হয়ে গেলে তো মানুষ কত কিছুই করে করতেও পারি। ।



স্ত্রী : কী ব্যাপার। বাজার থেকে পেঁয়াজ আননি কেন, দাম বেশি বলে কি পেঁয়াজ আনবে না তুমি ? স্বামী : না, ঠিক তা নয় একদম।। স্ত্রী : তাহলে কেন ? স্বামী : পেঁয়াজ কাটতে বসে তুমি প্রতিদিন চোখের জল ফেলবে, দৃশ্যটা আমি সহ্য করতে পারি না তো তাই।



দাদা আর দাদী তাদের ৮৩ বছর বিবাহবার্ষিকীতে ইচ্ছা হলো, তারা তাদের প্রথম প্রেমের স্মৃতি রোমন্থন করবেন। তারা প্রথম প্রথম যেভাবে প্রেম করতেন সেভাবে ডেটিং এ যাওয়ার প্ল্যান করলেন। তো দাদা সেজেগুজে ফুল নিয়ে পার্কে গিয়ে অপেক্ষা করছিলেন যেখানে তারা আগে দেখা করতেন সারাদিন অপেক্ষা করার পরও দাদী এল না । তো দাদা রেগে মেগে বাড়িতে গিয়ে দেখলেন যে দাদী বসে আছে। দাদা রেগে বললেনঃ পার্কে আসলে না কেন তোমি ?? দাদী লজ্জিত গলায় বললেনঃ আম্মা বের হতে দেয় নি।



তিন বন্ধু ঘুম থেকে উঠে একজন আরেকজনকে স্বপ্নের কথা বর্ণনা করছে। প্রথম বন্ধুঃ জানিস আমি স্বপ্নে দেখলাম, মরুভুমির সব বালি সোনা হয়ে গেছে আর আমি সেগুলোর মালিক হয়ে গেছি। দ্বিতীয় বন্ধুঃ আমি স্বপ্নে দেখলাম আকাশের সব তারা স্বর্ণমুদ্রা হয়ে গেছে আর আমি তার মালিক হয়ে গেছি। তৃতীয় বন্ধুঃ আমি স্বপ্নে দেখলাম এতো কিছু পেয়ে তোরা খুশিতে হার্টফেল করেছিস আর মরবার আগে আমাকে তোদের সব সম্পদ উইল করে দিয়ে গেছিস এখন সবকিছুর মালিক আমি 



tag: বাংলা জোকস স্ট্যাটাস,ফেইসবুক বাংলা জোকস স্ট্যাটাস! বাংলা FB জোকস অবস্থা,Whatsapp অবস্থা jokes bangla,বাংলা জোকস এফবি স্ট্যাটাস,বাংলা মজার জোকস স্ট্যাটাস,বাংলায় জোকস স্ট্যাটাস!;bangla jokes status,facebook bangla jokes status bangla fb jokes status,whatsapp status jokes bangla,bangla jokes fb status,bangla funny jokes status,jokes status in bangla,bangla noboborsho jokes,bangla noboborsho sms jokes  


EmoticonEmoticon